মুক্তির আহাজারি


তানভীর আহমেদ (মুসা)


রাত্রি-নিশিতে ঘোর অন্ধকারে
সিগারেটের ধোঁয়য় প্রানঘাতী বেদনারা আমায় বিমোহিত করে  ,
চারদিক নিস্তব্ধ-
নিরব হতাশায় উদাসী হাওয়ায় ফেরারী স্মৃতিরা ভেসে উটে নয়ন তারায় ;
                      আশ্চর্য হই...
কেবল আমাতেই সব বিষাদ"রা পেয়েছে বিজয় তবু মনে নেই ভয় যদি প্রলয়ও হয়,
                  আমি ধ্বঃস হবো নৃশংসভাবে
ছিটকে পরা ধ্রবতারার মতো হারিয়ে যাবো দুরে কোথাও ,
তখন সব জ্বালা-যন্ত্রনার হবে অবসান,
                       আমিও মুক্তি পাবো।


তুই বিশ্বাস কর ;
আমি প্রতিনিয়ত তোর বিরহে মোমের মতো করে জ্বলছি,
পুড়ছি অহর্নিশি সিগারেটের মতো ;
       তবু পথ চলেছি...
হেসে মিথ্যে সুখের হাসি লোকিয়ে রেখে বুকের ভিতর বিরহের সেই ক্ষত ,
জানি সেই ক্ষত চিরস্থায়ী অক্ষত  ;
তবু সেই ক্ষতের যন্ত্রনায় তিল তিল করে মরনের প্রান্তে যাওয়ার চেয়ে-
তারচেয়ে বরং সেই ভালো,
দুরে কোথাও হারিয়ে যাওয়াই বোধহয় অনেক বেশী ভালো।


আজ একটু বেশী"ই ,
ভাবনার প্রান্তে একাকীত্বতায় আবেগের সমুদ্রকূলে ভাসছি ,
বিশ্বাস কর...
এ যন্ত্রনায়, বড় বেশী ক্লান্ত আমি--
শূন্যতায় নিরব নয়নে ঝড়ছে বারী সমস্থ কবিতারাও আজ আামায় দিয়েছে আড়িঁ  ;
আজ শুধু এ মনে বইছে মুক্তি পাওয়ার আহাজারি।


তাং ২৬/৪/২০১৭ ইং