বুঝেছি আমি সেইসব রাত্রি ও দিনের চাল
যখন গত হয়ে গিয়েছে জাভা সুমাত্রায় মানুষের নামা ঢল
যখন ঝর্ণা ধারা ফুরিয়ে এসেছিলো হৃদয়ের উচ্চ পাহাড়ের বুকে
তখন দেখেছি আমি যুদ্ধাহত অনাহারি শিশুর মতোন মানুষ মরেছে ধুকে ধুকে ।


চাল নেই চুলো নেই, চারিদিকে তখন শুন্যতার সূর্যোদয়
বিষুব অঞ্চল বনে গেছে তখন পৃথিবীর অরুনোদয়
তবু সত্য বলে হয় তখনো মানব হৃদয়।


আকাশ হতে তখন দেখি তর তর নেমে এসেছে আলোর তন্তু সমৃদ্ধ দড়ি
দু:স্থ হৃদয়ের মানুষেরা দেখি বেয়ে উঠার তীব্র বাসনা নিয়ে কমিয়ে দিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি
তখন দুমুঠো চাল এলো গৃহের প্রাচীরে, কেটে গেলো অভুক্তের ভীতি ।


আবার অবকাশ পেলো অসহায়,গৃহহীন
হ্যামিলনের বাশিওয়ালা আবারো এলো,
বাশির বদলে বাজিয়ে শোনালো মুক্তিবীন ।
ইঁদুর, কীতের মতোন মানুষের জন্তু হৃদয় বেরিয়ে এলো খেত খামারের দগ্ধ অঞ্চল হতে
পৃথিবীর দু:স্থ অসহায় কবিদের দায়িত্ব ফুরোলো, কিশোরের মতো ছুটে গেল ওরা মানব হৃদয় রথে ।


আবার অবকাশ পেলো অসহায়,গৃহহীন
হ্যামিলনের বাশিওয়ালা আবারো এলো,
বাশির বদলে বাজিয়ে শোনালো মুক্তিবীন ।
ইঁদুর, কীতের মতোন মানুষের জন্তু হৃদয় বেরিয়ে এলো খেত খামারের দগ্ধ অঞ্চল হতে
পৃথিবীর দু:স্থ অসহায় কবিদের দায়িত্ব ফুরোলো, কিশোরের মতো ছুটে গেল ওরা মানব হৃদয় রথে ।


বিজ্ঞপ্তিতে ছেয়ে গেল শহর-বন্দর-গ্রাম-ঘাট
কোথাও কোনো কবি নেই
আধাঁরের বুকে কুয়াশায় গলে  গেল সংবাদবাহক
চারিদিকে সুনসান নীরবতা,সমাজের বুকে নেমে এলো ইতিহীন শোক ।