একে একে ক্ষয় হচ্ছে সব
শান্তি ,ভালোবাসা ,ঐক্য ,ফুলের গন্ধ
মাটির উর্বরতা কমছে বছরের পর বছর
গাছে ফোটা নব্য মুকুল
সেটাও ,ঝরছে
গাছ উপুড় হয়ে পড়ে মূল সমেত।
পাড়ার বাঁধা গরুটা
রাতে হাম্বা হাম্বা চিৎকার করে
প্রতিনিয়ত। অথচ
চিন্তক ঘুমায় নিশ্চিন্তে।
গাড়ীর চাকার মত জীবনের চাকা
পাংচার হয়
পথে ,জমে উঠে মৃতের স্তুপ।
নারীর শরীরে আকৃষ্ট নয় পুরুষ
খোলা দরজায় সতেজ বাতাসের
দোলানিও নেই
হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে যে শ্রমিক তাকেও অভুক্ত থাকতে হয়
মা হত্যা করে নাড়ি ছেড়া সন্তান
সময় সুযোগ্য নয় এখন
রক্ষক খাবলে খায় উপোসী রক্ষিতার শরীর।
উপশম আরাধ্য এখন উর্বশীর
ঘররক্ষী কুকুরটা
সেটাও আজ বড্ড বেসামাল।
ক্ষয়িষ্ণু মাটিতে দাঁড়িয়ে কত বলবে ? উপায়ান্তর খুঁজ
মাটির উর্বরতা বাড়াও
সুবাস ছড়িয়ে দাও সকল দূর্গন্ধে।