চৈত্রের দুপুরে ধুলিমাখা রাস্তায়
আমি তোমায় দেখেছিলাম প্রথম-
যেন সূর্যটা এসেছিল নেমে
ধাধিয়ে দিয়ে গেলে আঁখি
একপলকেই আমি অন্ধ – আর কিছু দেখি না চোখে।
তোমার রূপ কেন ভরাদুপুরের সূর্যকিরণ?
এক ঝলকেই দৃষ্টি উধাও!
তুমি পূর্ণিমার চাঁদ হলে না কেন?
দিবসের যত বিচ্ছিন্ন ক্ষত জমা হয় একসাথে
এই নিশীথে যখন-
আমি চেয়ে থাকতাম অপলক
প্রতিটি বার যেন একটি শিশুর প্রথম চন্দ্রদর্শন-
যখন সে বুঝতে শিখে জ্যোৎস্না সে শধু কাব্য নয়
সঙ্গহীনের নিশি ভৈরবী।
আলোহীন পথচলায় এরপর কত বিবিধ দশায়
প্রকৃতির কত রমাঞ্চকর ক্ষণে
দিকভ্রান্ত সকালের হাওয়ায় বহু প্রজাপতি উড়েছে আকাশে
নাকফুলের হয়েছে বাসর ঘাসের ডগায়।
কিছু তার চোখে দেখি নি শুধু গন্ধ পেয়েছি হাসনাহেনার।