নিমগ্ন কাজের ফাঁকে দুঃখের উলকি এঁকে দেয়
ক্ষণিকের প্রবাসী বাতাস,
প্রাচ্যের অট্টালিকা বদ্ধ ঘরে দুঃখের দীর্ঘশ্বাসে
জমা পড়ে যায় পিছনের সুখের কবিতা।
কোন সে সুখের টানে সম্মুখের গতিপথে
মসৃনের বিছানায় কল্পিত জগতে
একটি বিশ্ব জয়ের কবিতার জন্মের আগমন।


সকালের ভোরের শিশির, দুপুরের তপ্ত রোদ
সন্ধ্যায় আলো আঁধারের লুকোচুরি,
কেউ হাসে, কেউবা কাঁদে জীবন সমুদ্রের নোনাজলে।
সুখের ময়ূর পেখম তোলার ক্ষণ গেছে ভুলে!
বৃষ্টির আবর্তে  ধূলোর পলস্তর,
সঙ্গীতের অন্তরাতে বেসুরের বসনে
অজ্ঞতার কলমের খেলা!
যুগ থেকে যুগান্তরে।


সুখের আশায় দীর্ঘ সুরঙ্গের অন্ধরথে,
ছুটে চলে মন, ছুটে চলে ভগ্ন দেহ,
দুঃখের ভয়ে সুখের নির্বাসনে
এক অজানা পথের পথিক
হে কবি, এই কাব্যিক ভূমে।


১০/২৪/২০১৫