প্রবঞ্চক ওপথে আমি হাঁটবনা আর, তোমায় ছাড়া
তোমায় সারা দুপুর, রাত, সন্ধ্যেবেলা
দেবো প্রেমললনা, কি? তাই না?, বল’না?
রুপখানী তোমার আঁজলা, দেমাগ ঠিক ওই যেন কাঁটা বাঁবলা।
ওরে ও! কেউ আমায় ধর, সামলা!
নতুবা অকাল মরন, স্বরন-বরণ ক্ষরণ হবে এঅতুষ্ট পেয়ালা।
সলিলই অঁচল, কঁচলা পাঁরা, এ বুকে,
কি তার! লাজুকময়ী ওদেহের কারিশমা।
পালঙ্ক উরায়ে, ক্ষরায়ে দেহের বীর্য-বাঁতি, দুব্বল সলিল অযথা!
সহ্যতায় আছি’কিনাই, মনের সাঁনাই, বাঁনাই, নৈ আমি কাঁনাই,
তবুও ওই আশাই!!
কি? জানো তুমি?,রূপসী’শঙ্খের কৌঁটায় মোড়া,
ওমোর প্রিয়া কঙ্কমনি জোঁছনা।
থোড়ের মতন সাঁদা ভিঁজে হাতে,
রাগমোচিত দেহশসানলে, ধুরউ, শুধু তোমাকেই ভাবে।
নয়তো এ মন জ্বলে, অজানা কি এক-দুয়ানলে।
হঠাৎ একদিন, প্রবঞ্চক ওঘুমের পরে
উইঙ্কলের মত কিনা, পেয়েছি দেখা তমনা,
কিন্তু কোলে কার ছানা, সে’তো জানি না!
দেখলাম তখন বুড়ো হয়েছি আমি, কাঁপছি!
তবুও সয়েছি তোমায় ছেড়ে থাকার কিসব-অসম্ভব যন্ত্রণা!
===========
০৫-০১-২০১৬
ধানমন্ডি, ঢাকা