কবিতা আজ প্রশ্ন করেই চলেছে। একে কবি মাথা ব্যথা, জ্বর। কবিতা ছাড়বে না। সে জানতে চায় মহিলাদের দমন করা হচ্ছে কেন। কবি বলে - যা এসব নেতাদের জিজ্ঞেস কর। কবিতা বোঝে। সে কবিতা তাই তার নারীবাদীদের মন জানার অধিকার নেই। সে শুধু বলতে পারে কবিতার কথা। কবিতা তখন আবৃত্তিকে বলে - নারী বিদ্বেষ কি!! আবৃত্তি বলে – ঐ যেমন কবিতা অনেকে বোঝে না, খোঁজে না। কবিতার নিজস্ব কিছু ভাবনা রয়েছে। যেমন সমাজের নিজস্ব কিছু পথ রয়েছে। কিছু নারী আছেন পুরুষকে ব্যবহার করে কিছু হাসিল করবে, তারপর পুরুষদের লাথি মারবে। মজাটা ওখানেই। ডাকবে হনুমান, গণেশ, শিব আর বলবে নারীরাই শক্তি।
কবিতা বুঝতে পারে। সুবিধাবাদীদের এই সব নিয়ম নীতি। নারীরা এমনি ঘোরেল। তাই কবিতা চুপ করে অপেক্ষা করে। কিন্তু কবিতা নারী মনের কাছে যেতেই বুঝতে পারে নারীদের মন বড় ভীতু। একা। একাকিত্বের জন্য নারী শক্তি বলে চেঁচায়। কবিতা নারীদের ছলনাগুলো সেই দিন থেকে কবিতার মধ্যে নিয়ে নেয়। আর মহিলা কন্ঠগুলো আবৃত্তি করতে শুরু করে। এটাই মজা। এটাই কবিতা। নারী চেঁচাক, কবিতা সুন্দর হোক। অ্যাডমিনরা চুপি চুপি নারীদের মনটা পড়ে নিন, কবিতার মধ্য দিয়ে। আমিও পড়ছি রোজ। সত্য সেলুকাস নারী চরিত্র কবিতাময়...