কবিতা কতটা সুন্দর হয়েছে, আবৃত্তি এসে তার খোঁজ নিয়ে যায়। যেমন হয় আর কি....। কবিতার লাইক তো আর আবৃত্তির মাপকাঁঠি হতে পারে না। আবৃত্তির নিজেস্ব স্রোত আছে। জীবন্ত। কবিতাও সেই স্রোতের ঊর্ধ্বে নয়। তবু কবিতা তো আত্মার দহন। তাই এগিয়ে চলে নিজের মতোই। কবিতা এগিয়ে চলে মনের আনন্দে। আর আবৃত্তি আসে গোপনে। উঁকি দিয়ে দেখে নেয়, কোনটা তার মতো। তার কাছের। তারপর চলে যায়। এভাবেই কবিতাকে ধীরে ধীরে ভালবেসে ফেলে আবৃত্তি নিজের অজান্তে। আর কবিতা তখন রাত্রিযাপনের না-ঘুমে খুঁজে চলেছে ভাষা, কবিতার। এগিয়ে চলে সময়... একদিন কবিতার সাথে দেখা হয়ে যায় আবৃত্তির মুখোমুখি। সেই প্রথম সেই শেষ। বোকা বিচ্ছেদ নয়...সেদিন থেকে দু’জনে যে এক হয়ে যায়। নিজেদের অজান্তে আর সৃষ্টি হয় শিরোনামের কবিত্বে, কবিতার। সত্য কবিতার...