নিষিদ্ধ নয় বলেই ছেলেটিকে গান্ডু বলা যায়।
অনন্ত গতিতে নিজের প্রাণচঞ্চল মনে শিক্ষিত নারী
নিজের মুখোশ মেকআপ ছেড়ে নারীবাদী অগ্নিকন্যা...
আসলে এই ছেলেটির পকেট মোটা নয়,
সিনেমা দেখিয়ে মলের ড্রেস কিনে দেবে না সে
মেয়েটির কাছে এটাই জীবনের অনন্ত মস্তির সময়।
মানে না বুঝেই নোটস পড়েছে, এখন যাপন কলেজ
এঁদের সাহিত্যকে বুঝতে সময় লেগে যাবে অন্যজীবন।
ছেলেটি চিরকাল দাঁড়িয়ে আছে গাছের মতো পুরুষতন্ত্রের পাশে।
মেয়েটি বড়লোকী সিঁদুর দেখিয়ে চলে যায় কলেজে
মেকআপের মুখোশ তো সভ্যতার অন্ধকার
শিক্ষা তো নম্র ভদ্র হতে শেখায়। তাচ্ছিল্য, খিস্তি নয়...
দম্ভ ছিল বলেই বাঙালিরা রবি নোবেলেই খুশি
মা কালীকে স্পর্শ করতে গেলে মা সারদার মতো আধুনিক হও
শংসাপত্রের ডিগ্রি মিথ ছাড়া কিছু নয়।
তা বলে ছেলেটাও যে মেয়েটিকে গান্ডু বলেনি তার শিওরিটি
কবি দিতে পারে না। উভয়পক্ষ দীক্ষিত হও।
বাংলা ভাষা রসগোল্লা। কোনও খিস্তিগোল্লা নয়।