“আমি চাই না তোমাকে কারওর সাথে ভাগ করে নিতে।
প্লিজ তুমি একবার সবাইকে বলে দাও তুমি আমার...”
মালিনী এটা বলতে বলতেই কাটালো পঁচিশটি শ্রাবণ।
শ্রাবণীয়া রবি-কে বেশি টানে। গ্রীষ্ম রবি তো পাড়ায় পাড়ায়
শ্রাবণের কষ্টকে মালিনী আপন করেছে ছোট্টবেলা থেকে।
সে চায় না রবি-কে তার থেকে কেউ ছিনিয়ে নিক্।
এটাই ভবিতব্য।
যেদিন কাদম্বরী দেবী সুইসাইড করলেন ঠিক সেদিন থেকে
রবি বিশ্বজনীন হতে শুরু করল।
মৃত্যুই পারে বিশ্বচরাচরে মুক্তি দিতে...


মালিনী তুমিও একদিন মুক্তো হবে মানব খাঁচা থেকে
রবি ঠাকুর-কে না হয় সেদিনই প্রোপোজ করো...
বুঝলে রবির গার্লফেন্ড।


আজ যাই...আকাশে একটা মেঘ আঁকব। জানি কেউ না বুঝলেও
তুমি চিনে নেবে...মালিনী। তোমাকে যে চিনতেই হবে।
আমার নিকোটিন ঠোঁটে তুমি প্রথম দিয়েছিলে রবি কাব্য
তারপর আমিও বাষ্প হয়েছি।
তোমার ঠোঁটে এখনও রবি গন্ধ আছে...
না, মানে তোমার ঘাড়ে ট্যাটু, হাতে সেলফি পাউট...
রবি ক্রেজ না মুক্তি ঠিক বুঝি না আজকাল।


পাড়ার ফাংশনে মাইক টেস্ট করছি...আসবে তো?