রমণীর দেয়া তাচ্ছিল্যের মাঝে, আমি অপার সৌন্দর্য দেখেছি!
দেখেছি বিরক্তির বিরামে এক পলকের নরম চাহনি।
আমায় দেখানো তার এক চিলতে অহংকারে,
দেখেছি রমণীর একান্ত ভূষণ!
রমণীর ক্রোধের ঘন শ্বাসে
আমি বারবার নিজেকে হারিয়েছি প্রেমানুভূতির প্রলয়ে।
রমণীর অট্টহাসিতে আমি শুনেছি,
শ্রুতিমধুর এক শৈল্পিক সুর।
রমণীর ফেলে যাওয়া পদচিহ্নে আমি আহবান পেয়েছি,
এ পদচিহ্ন ধরেই আমি যেন তাহাতে ভিড়ি!
রমণীর গভীরে আরো গভীরে,
মোড়কে মোড়া এক মুঠো অনুভূতি যেন আমার জন্যেই রাখা।
রমণীর সকল অনীহা আর উপেক্ষা’র বিপরীতে
সেও যেন আকুল ভরে চাইছে আমার প্রথম স্পর্শ।