অপ্সরীর ঠোটে চিবুক ডোবায় নরখাদক।
বলি, শ্লীলতার চোখে আঁধার কাপড় আর কত?
সভ্য তুমি তো ব্যস্ত দিনের লোকচোখে,
তবে কামনায় ডুবে উন্মাদ হলে কোন রূপে?
আলোর চোখে, যে অপ্সরী খুন লাজে।
সে অপ্সরী আঁধারের মাঝে কোন সাজে!!
তুমিও পুরুষ নরখাদকে রূপ নিলে!
চক্ষু লোভে কোন শরীরে ডুব দিলে?
বেশ্যা বলে অপবাদ যারে সম্মুখে,
তার অবয়বে এত চুমু তবে কোন সুখে?
কোন সুখে দাও পুরুষত্বের সবটুকু?
বেশ্যার ঘাম এখন কেন খুব মধুর?
আর নারী, তুমি তো নর্তকী না!
রূপে গুনে তুমি উচ্চের বলে অপ্সরী তুলনা।
তাহলে আলোতে-কালোতে ভিন্ন মুখোশে
তুমি কেন বরাবর?
বেশ্যা, পিশাচী, গণিকা, নর্তকী! এসব উপাধি কার?
তুমি কেন নারী, পরপুরুষের নখের আঁচড়ে কাটো?
অঙ্কুরে আর বিনষ্ট নয়, সুন্দর তুলে রাখো!!