আমার লেখা ক্ষমা চাই কবিতায় প্রিয়কবি শ্রী সঞ্জয় কুমার মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের মন্তব্যের উত্তরে আজ সকালে কমেন্ট বক্সে লেখা আজকের দিনের প্রথম কবিতা।
প্রার্থনা
। হেথা উদ্দিন হোক ধবল শুভ্র-শ্বেত পাতাকার বাণী-
অঙ্গানতা ধ্বংস হউক-
ধর্মের হানাহানি।
বিকশ বিকচ গোরামি ধর্মের-নাশকতা বিদ্বেশ-
অতল গহন গহীনে পতন-
শান্তির পাদদেশ-
শোনিত হানিত রক্তের হোলি-ক্রন্দল রোল-
মানবতা হানি-দেশ ও বিদেশে-
সদা হুঙ্কার বোল।
হিন্দু কি মুশলিম জৈন কি বৌদ্ধ-কিবা পারসিক খৃষ্টান-
কেন হবে বারে বারে-
ধর্মেতে অঙ্গান।
ব্যথা পেলে জাতি নাই-ক্রন্দনে বুক ভাসে-
ভালবাসা প্রেম প্রীতি-প্রতি প্রাণে-
বুকে আছে।
অসুখেতে ঔষদেতে কোন ভেদাভেদ নাই-
প্রিয়জন বিয়োগেতে-একই ব্যথা-
মনে পাই।
খাদ্যেরই সীমানাতে-আহারেতে মন মাতি-
ওই গুন শক্তিতে-সবে মোরা-
প্রানো ভাতি।
নিজ নিজ বুলি ধরে-গীর্জা বা মশজিদ-
ভক্তিতে মন মাতি-বৌদ্ধ বা হিন্দু-
কিবা খৃষ্টান পারসিক।
তবে কেন হানাহানি-রক্তেরেই বন্যা-
আর্ত ওই চিৎকার-
বুকভরা কান্না।
প্রিয়কবি আতাম মিয়া র কবিতা প্রেয়সীয় প্রেরনা কবিতাতে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
গুনাগার
সে দারুণ্ন প্রেমের কাহিনী-বিরহের জলে গেল ভিজে-
সিক্ত হল মনেরো মন্দিরো
ধরা বিরহের সাঁজে।
বাতাস রুধিল যেন প্রাণহীন-ঘন ক্রন্দন রোল আকাশে ছড়াল -
সে কান্নায় হৃদয় আকাশ-
শত বেদনায় ভরিল।
সে রবেতে মুদিল নয়ন-সহস্র আকাশেতে তারা-
শতদল ঝরিল সে দল-
নয়নেতে বারিধারা।
রুধিত কোলাহল হোল জীবকূল প্রাণে-
অসংখ্য বহ্নিশীখা-
চকিত প্রজ্জ্বলনে-
বিহঙ্গ কূলে নিরবতা ছায়-কুঁজনহীন শ্বশান শ্যামল প্রায়-
যুগল প্রেমিক থমকে দাড়াল-
আঁখি মুদে লজ্জায়-
শথত শক্ত ছলনায়-ছাড়ি গেলে সখী-
ভালবাসা সে দোষে-গুনাগার-
দুচোখে আঁধার দেখি।
প্রিয়কবি প্রবীর চ্যটার্জী মহাশয়ের আজ লেখা "মন্তব্য পাবার ফর্মুলা" কবিতায় উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখ কবিতা।
চাই না
চাইনা এমন মন্তব্য যে পড়ে না পোষ্ট-
দেইনা এমন যাচনা-
না পড়েই পোষ্ট।
কবিতা কঠিন হলে বারে বারে পড়ি-
যতখানি বুঝি তায় তেই-
কাজ সারি।
অসাধারন গুটিকয়-মুগ্ধতা কম-
খুব ভাল এতটুকু-
বলি সাধারন।
ভুল হলে মাঝে মাঝে বিভাগটা লিখে দি-
যে বিভাগ লিখেছে-
কবিতাতে কবিটি।
তার পরে কিছু যদি সন্দেহ মনে রয়-
সব হেথা রাখা আছে-চোখ খুলে-
দেখে নাও।
প্রিয়কবি নাহিদুল ইস্লাম(দহিনা) মহাশয়ের আজকের কবিতা "এখনো ভালোবাসি তোমায়" কমেন্ট বক্সে উত্তরে লেখা কবিতা।
অপেক্ষায়
অপেক্ষায়-হে সখী মম-বিছায়ে রেখেছি মাধবিলতা-
তোর অঙ্গন পথখানি-
ভালবাসি ভালবাসি তোর-
পদ্মলোচন দুইখানি।
পথ চেয়ে বসে রই-এই ধরনীতলে-
পুস্পকরথে তোর আগমন-
হবে কোনকালে।
ওইখানে ধারা বয় আলোক গঙ্গা-
সখী ছুটে আয় ছুটে আয়-
প্রানেতে মোর সুবাসিত
রজনিগন্ধা।
দিবা কিবা রাত-সাঁজ কিবা প্রাত-
মন মানে তুই-
প্রানসখী মোর-প্রানেতে মম-
তুই সুবাসিত জুই।
আঁখিধারা বয়-পথ চেয়ে রয়-নয়নযুগলো প্রাণ-
ও সখী আয় না হৃদে-
এ তৃষিত হৃদপ্রাণে-
অঙ্গাণ।
উত্তরে উত্তরে নব্ম ভাগে প্রিয়কবি এ,এম, মতিন এর কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
আর্শীবাদ
এত্তো এত্তো কইয়েন না কত্তা-শরম লাগে মোক-
লিক্ষা লিক্ষা দিনডা কাটে
দুঃখ সুখের লোক।
মুই তো হেলায় কলম চালাই-ভাবনা বিধাতার-
দ্যান যদি দ্যান ওরেই দ্যান-
প্রাণভরা আর্শীবাদ।
ঐ বুলিতে ঐ ঝুলিতে-কান্না জদি ধরে-
তাইল্যে দিব অমন লেখা-
চাইলে বারে বারে।
মুই তো স্যিফ নিমিত্তমান-শুদ্ধ আত্মা ওই
তাই ওরেই দ্যান ওই শুদ্ধাবুলি-
বারে বারে কই।