আমার লেখা উত্তর উত্তরে (সপ্তম ভাগ)কবিতায় উত্তরে কমেন্ট বক্সে উত্তর দিতে দিতে লেখা। কবিতাটি প্রিয়কবি সুমন ঘোষ মহাশয়ের কমেন্ট বক্সে শেষ হয়েছে
বারতা
প্রাণ মনেতে শীতল বাতাস-মাদল বাজে ওই-
দুর্বাঘাসের ডগায় ডগায়-
মুক্তোকনা –
সই-
বাদল বাতাস শীতল হাওয়ায়-মনটি যে মোর নাচে-
নাচের তালে দিকে দিকে-
উড়ছে ফিঙ্গে গাছে-
চলনা সখি হারিয়ে যাই-দিগন্তেরই ওই ভেলাতে-
ফাগুন রং এর দারুণ হাওয়ায়-
লাল আগুনের –
ওই মেলাতে।
সেই লালিতে স্বপ্ন মেখে-উড়ান অফুরান-
ভালবাসার পেখম মেলে-
ধরবো সুখের গান।
প্রান মদিয়ার হারিয়ে গিয়ে-স্বপ্নপূরন আশা-
বাহুডোরের আলিঙ্গনে-
শুভ্র ভালবাসা-
ধরবে পাখি গাইবে গান-মধুর সুরের কলির তান-
ভ্রমর অলি গুঞ্জনেতে-কুহুক কুহুক
দুইজনাতে-
ছলাত ছলাত শব্দ গুনে-প্রেম মধুরার কুঞ্জবনে-
গড়বো মোরা ঘর।
মুক্ত প্রাণের সেই ঘরেতে-কপোত সুখের বারি-
শান্তি সুবাস মাধবিলতায়-
জ্যোছনা আলো –
তারি-
স্নিগ্ধ আলোর বন্যা প্রাণে-জীবন কতকথা-
কুঞ্জনেতে মনটি মেতে-
লিখবো জীবন-
কথা।
অমর প্রেমের সেই বাণীতে-বারতা প্রাণে এই ধরাতে-
বইবে শীতলতা-প্রেমিকযুগল দ্বন্দ ভুলে-
মিলবে ভালবাসা।
প্রিয়কবি অনিমেষ দন্ড্পাঠ মহাষয়ের আজ লেখা কবিতা "বৃষ্টির ছড়া" য় উত্তর দিতে গিয়ে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
বৃষ্টির কতকথা
বৃষ্টির সেই জলে-মাঠঘাট যায় ভেষে-
কৃষকের মুখে হাসি-
শহুরীর ঠোট-
ফাঁটে-
মাঠ ঘাটে দিকে দিকে প্রানবারি বন্যা-
শহুরীর জান ছোটে-
অবিরাম কান্না।
ছিচকাঁদা বৃষ্টিকে দিন রাত তুলোধুনা-
বৃষ্টির কি যে গুণ-ভাগ যোগে-
বোঝেনা।
খররের কাগজেতে আবহাওয়া দপ্তরে-
চোখ কান মুখ খোলা-
কবে ছাতি যাবে-
ঘরে।
ভারি ভারি বর্ষনে-হাটুজল যায় জমে-
কান্নার রোল বয়-শহুরীর মনে-
প্রানে।
সৃষ্টির আদিগোরে-জীবনেরই আঙ্গিনায়-
বৃষ্টির ভুমিকাই-সব থেকে-
বড় রয়।
বৃষ্টির ক'মি হলে-হাহাকার লেগে যায়-
কিষানরা ভুগে মরে-শহুরীও-
সাজা পায়।
বাজারের থলি হাতে-বাবু সাবু গাল দেয়-
বোঝ ঠেলা এইবার-না হলে কি-
যে হয়।
প্রিয়কবি আবদুল্লা আল ফয়সাল মহাশয়ের আজকের "জীবিকার টান" কবিতায় উত্তর দিতে গিয়ে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
প্রাপ্তি
বন্ধুর পথে জীবনেতে মেতে-জীবনিত সংগ্রামে-
সে কঠিনো রণভুমে-সে দুর্গমো চারনাতে-
হৃদপ্রাণে ঝড় ওঠে-
কুহেলিত প্রহরন।
পলে পলে লহমাতে-সে দারুনো প্রতিঘাতে-
মরুঝড় প্রানে ওঠে-
সন্তরণ।
সে ঝড়ে নির্ঝরে-দুখ ব্যথা থরে থরে-
ঘুরে ফিরে বারে বারে-
অশনিত সঙ্কেত-
সংসারে ভাবনাতে-চাহিদাতে চুম্বিতে-
দংশণে দহনেতে-
ফুলে ফুলে দুলে দুলে-
বহ্নিতে অঙ্কিত।
সে জ্বালা বুকে ধরে-গরলেতে প্রাণ মিলে-
বিভাবসু অন্তর-
ওষ্টের কিনারেতে-ভাব ধারা মতি সনে-
সত ভাব ধারা ঞ্জানে-
ওই ধরা প্রান্তর-
পার হই আঁকিবুকি-কাঠিন্য কাঁটাকুটি-
ঈশ্বরে প্রাণ মেতে-
জীবনেতে
প্রাপ্তি।
প্রিয়কবি সুজন বিশ্বাষের কমেন্টের উত্তরে লেখা কবিতা উত্তরে উত্তরে সপ্তম ভাগে
মুই হইলাম কবি।
এলায় তাইলে কই ভাই-সত্যভাষন ভয় নাই-
ছিন্তামনি আহে না কাসে-
ভিক নি তাই উদের-
কাসে-
দুই চাইরডা রং ইর ডিব্বা-হেলায় চুবাই উইডার মুদ্ধা-
হেপাক উপাক নাইরা তুলি-
কবিতারি ভুলভুলি-
এলায় তুই বুঝলি কিসু-এহেন বাকি ব্যবাক কিসু-
রামুর দাদা ঘাটকামারি-
ওই দিল মোক
ছিন্তামারি-
কবিতারি আসরখানি-দিল রে দিল এমন দিল-
হেলার কম্মকাম-
মাইরা দিল-
দিব্যি দিয়া কইসি ভাই-মোক কবিতাতে মতিই নাই-
ছলাৎ ছলাৎ শব্দ হুনি-
পরানটা মোক দ্যায়
পিটুনি-
কইয়া যায় বিধির বিধান-কলম চালা ছলম ছলম-
মুই হইলাম-
কবি।
প্রিয়কবি গোপাল চন্দ্র সরকারের আজকের কবিতা "চির স্বভাব-(ব্যঙ্গ)তে উত্তর দিতে গিয়ে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
শিক্ষা
হায় রে হায় -পরানডা জে দুঃখ গেল ভইরা-
অহন গাধা কালেকটর-
সাধুর পিসা ধইরা।
দুই চোক্ষে জলের ধারা-মুনিব কিতা জন-
ঘারধাইখ্যা দুই লাথ্থি-
ক্যামন সজ্জণ।
মুনিব আপোনি অহনই জান-সাধু কিতার ঘর-
ওইহানেতে পাইয়্যা জাবেন-
মন্ত্রোপূতো জল।
লইয়া আহেন চটজনদি-মন্ত্রোপড়া জলডারে-
কইসি মুই শিক্ষা দিমু-
ওই হ্যালারে-
হারে হারে-
মুনিব কিতায় দেবোজন-ক্যামনে মারে লাথ-
কালেকটারে বানাই দিম-
কাইল্যা একটা-
কাক।
আমার লেখা উত্তরে উত্তরে কবিতায় প্রিয়কবি আতাম মিঞর কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা
সভাকবি
কইয়া দিলেন সভাকবি-এলায় মুই কি কই-
নইয়ানজুলির ওই কিনারায়-
লিখতে ইইব্যো-
বই।
রাজার যদি মন না পায়-চাবুক দিব মোক-
অহন মুই যাই ডা কই-
পরানডাতে-
শোক।
ভাইব্যা ভাইব্যা কুল না পাই-কবিতাডাই পাজি-
ওই হেল্যায় গন্ধ ছরায়-
মুই ভিখারি-
আজি।
বন্ধু আমায় ছাইরা দাও-হেই জাইগাই ভাল-
কাম নাই মোক রাজসভাত-
শুইনাই পরান-
ম'ল।