, প্রণমি তোমার বিশাল চরণে-জানাই প্রণতি তোমার স্মরণে-
তৃণদল আমি তুমি ভূস্বামী-
অনুরাগী আমি তব -
অনুগামী।
লহ কাছে কোলে টানি-ঝরুক অমৃত বাণী-
মরু শিখর হোতে তব প্রদ্যুতে-
জ্বলুক এ দীপশিখা -জ্যোতিময় নীহারিকা-
নাই নাই নাই-অহমিকা নাই নাই-
সুখস্বপনসম ঝরুক-
ভূবনে।
প্রণমি তোমার বিশাল চরণে-জানাই প্রণতি তোমার স্মরণে-
তৃণদল আমি তুমি ভূস্বামী-
অনুরাগী আমি তব -
অনুগামী।
এখন কবির সমাজে অধুনা-গদ্যের ভাষা চালু ছন্দ অধুরা-
আনো আনো আনো -আনো ছন্দ মধুরা-
লেখনীতে মম সেই কথা-
দাও লিখে।
দাও কর দিকে দিকে মধুসঙ্গীতে-
জ্যোতি দাও দাও দাও -
দাও এ ভূবনে।
প্রণমি তোমার বিশাল চরণ্রে-জানাই প্রনতি তোমার স্মরণে-
তৃণদল আমি তুমি ভূস্বামী-
অনুরাগী আমি তব -
অনুগামী।
কবিতা থেকে দূর
কবিতা থেকে দূর-তাই মনটা খুব খারাপ-
সারাদিন কেটে গেল বাসে আর রাত্রে-
প্রবাসে বিবিধ কাজে-
বিরান এ মনে -আর রাত্রে সুরাপানে।
তবে রাতটা ধরা দিল-স্বপ্ননীলের দেশে-
ভীষন সুন্দর একটা কবিতা লিখে-
আর বারবার পাঠ করে-
মনটা প্রশান্তিতে-
ভরে গেল।
তৃপ্ত মন প্রশান্তির হাওয়ায়-
ছন্দে ছন্দে-
দোলে।
সকালটা এল করুনতার সুরে-
কিছুই যে নেই মনে-
কি যে লিখেছিলাম-কি পড়লাম-
শুধুই প্রশান্তি ছেয়ে আছে-
অন্তরে।
আক্ষেপে মনটা খারাপ হয়ে গেল-
একটা সুন্দর কবিতা-
হারিয়ে ফেলে।