(সারা দেশে ক্রমবর্ধমান ধর্ষণকান্ড। বুক ফেটে যায় নীরব আর্তনাদে। মনে জাগে বহু প্রশ্ন। কখনোবা ভাবি শুধুই কি পুরুষেরই দোষ। কাম মহিমাময় ঈশ্বরের দেওয়া একটি সহজাত প্রবৃত্তি। নারী কাম উত্তেজক। তাছাড়া কিছু কিছু সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষও বিভিন্ন কামরোগে ভোগে।মেডিকেল সাইন্সে এসবের ব্যাখ্যা আছে। কিছুদিন পূর্বে কবি ইথার আলোচনা বিভাগে সুন্দর ব্যাখ্যা করেছেন। প্রয়োজনে একবার দেখে নিতে পারেন। আমি মনে করি প্রতি দশ জন মানুষের মধ্যে একজন পুরুষ কামরোগগ্রস্থ যদিও জীবনের অন্য সমস্ত ক্ষেত্রে তারা আদৃত তা সে জ্ঞানী গুণী ব্যক্তি হতে পারেন । অধুনা সমাজে নারীকুল তাহাদের মাঝে উত্তেজক পোষাক আসাকে ঘোরাফেরা করলে যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে চরম অঘটন কারণ এ সকল ব্যক্তিত্ব সুজোগের অপেক্ষাতে থাকে। এই পরিপেক্ষিতেই কবিতাটির অবতারণা। সমাজকে আমার এ বার্তা পৌছে দেবার এক ক্ষুদ্র চেষ্টা। কবিতাটি আঞ্চলিক ভাষায় লেখা। বানান এবং শব্দ বিকৃতি ইচ্ছাকৃত)



।         মুই কই হককথা-ঠোটকাঁটা কিনারাতে-
                   মাইয়াগুলি ভেংচিতে-
                     বাঁকাচোখে মোক -
                        দ্যাহে।


            মোক ব্যাথা হৃদয়টা-ফুটিফাটি গল্প-
               হক কথা কইলাম-দুই একটা-
                         অল্প।


        তাই হুইন্যা -মোক বিবি-কইয়া দিল গালি-
                 মোক প্রাণ ধরোধরো-
                    ও বাজাইলো-
                         তালি।


            হক কথা কইয়া যদি -যমুনার পানি-
                ছুটো ছুটো কাপড়েতে-
                       ওই যাই-
                         রানী-


              আহাঃ কি ধারুণ সনন্দোতে -
                  নাচি নাচি গেল রে-
                ওরে দ্যেইয়া পরানডা-
                      উইড়া চইলা-
                         গেল রে।


            হেইদিন বাজারেতে-হই হই কান্ড-
                 দুর হোতি নাক ছাপি-
                      পছা পছা –
                          গন্ধ-


              কাসে জাই-দেহি রানী পইরা-
               ছুটো কাপড়ডাও নাই গায়-
                        ধর্ষণে মইরা