হটাৎ কেন যেন মনে হলো -একটা এলোমেলো কবিতা লিখি-
            গদ্যের ছন্দে -যেমনটা চলে এখন-
                   কি লিখি-কি লিখি-


          একফালি রদ্দুর বা উড়ে যাওয়া বসন্ত মেঘ-
             কিংবা লজ্জায় লাল হয়ে ওঠা –
                   মিস্টি মেয়েটির মুখ-


          কি জানি বলতে চায়-কিন্তু পারে না-
                অসীম লজ্জায়-মুখ ঢাকে-
                        ওড়নায়।


           নিগুড় কাল মেঘ-বুকে চাপা কান্না-
       স্বাভাবিক অনুসন্দিচ্ছায়-জানিবার বাসনায়-
                জিজ্ঞাসি-ওহে উদাসী-


     কেন ফেল রাশি রাশি কান্না-কোন দ্বার হতে তুমি-
                 কোন দ্বার কোন ভূমি-
                       কেন বেদনা?


             উত্তর মেলে না-উত্তর কিছু মেলে না-
              আকাশ বাতাসে মেলে শুধুই শূন্যতা;
                      জলের ধারা নামে-
                    মেয়েটির দুনয়ন বেয়ে-
                      যেন আসীম রিক্ততা-


               উত্তর দিতে এগিয়ে আসে বাতাস-
                   দমকা হাওয়ায় ওড়নাটা-
                    টেনে তুলে দিয়ে যায়-
                          চোখে পড়ে –
                 আদিম হিংস্রতার ক্ষতচিহ্নগুলি-


             হে ভগবান-মনটা ভারী হয়ে যায়-কান্নায়।
              হে ঈশ্বর-কবে কোন দ্বারে হবে বিচার –
                            অভাগিনী।