চাঁদের শরীরে একবার রেখে পা
অনুভব করে নিলাম পৃথিবীকে-
কোনোও দূর গাঁয়ের শ্যামলা মেয়ে
সবুজ আঁচলে জড়ানো শরীর
রুপালী ফিতায় বাঁধা চুল তার
বেশ পরিপাটি, অঙ্গে অঙ্গে তার
রূপের ঝলক আহা! কী মায়াবী!
এমন মায়াবী রমণী রেখে
কে বাসিতে চায় ভালো ধূসর মরু;
এবড়ো-থেবড়ো বুক তার
খানাখন্দে ভরা, বিষাক্ত নিঃশ্বাসে
ভাঙ্গে পুরানো বিশ্বাস!
কবির কাব্যিকতায় কেবল রূপের
ঐশ্বর্য চাঁদের;
নরম আলো ঝরে শরীর থেকে
রাতের আঁধারে চাঁদনী রাতে
কবি বেকুল হয়ে সাজায়
প্রেমের পসার তাতে!
গ্রহ থেকে গ্রহাণু খুঁজে দেখ
আমার মায়াবতী মৃন্ময়ী তুল্য
কে আছে আর এ মহাবিশ্বে!
হে মানুষ, বুকে তার করো নাকো ক্ষত!