সে যে একটি মেয়ে,থাকতো চেয়ে,তার হরিণ কালো চোখ,  
গড়নে তার শ্যামলা কালো, সুখে মন ভরালো,মায়াবী সেই মুখ।    
            ভ্রমর কালো কেশের পাহাড়,  
             প্রতিমার মত রূপ তার
আমি তারেই খুঁজি আজো সেই  রূপসিনী,যাজ্ঞসিনী সার।  


তার  রূপেতে কবিতা ভরা, সোনালী নয়নতারা,মুগ্ধ আমি  হই,
বক্ষে আঁচল দোলে,দেহের নৌকায় পাল তোলে,অবাক চেয়ে রই।
                   সোনার নূপুর পরা পায়,  
                    আলতা রাঙা হায়!!
আমি এমন রূপের  গুণের কথা, কেবল উপমায় খুঁজে বেড়াই।    


তার লাজের চাহনি,সে যে মন হরনী,নালিশ হৃদয়ের আদালতে,
শান্ত মনে উত্তাল ঢেউ, জানেনি আর অন্য কেউ, মনের সীমানাতে।
                 সে যে মনে দিলো  ঠাঁই,
                 আমি  কবিতায় গান গাই
এমন সুরে হারিয়ে গেলো,আজ এ মনের একি হলো,কষ্টের অন্তরায়।  


আমার  মনের সুখ পাখি, অশ্রু জলে আঁখি, থেকো সুখের সংসারে,
অভিযোগ নেই কোন,ওপ্রিয়া তুমি শুন,ভালো আছি জীবনের কারাগারে।
                   এখন  যন্ত্রণা আমার ঘর,  
                    আপন ছিলো তারা পর
এই তো আছি বেশ সুখে,নীল কষ্টের জলে ঢুকে, বেদনারা থরথর।  


রচনাকাল
২৭।১১।২০১৫
ইউ এ ই