বৃষ্টি, তুমি বড় দুষ্ট, জানালায় বার বার ঝাপটা মার,
শরীরে কাঁপনলাগে, তবুও তোমার দেখি বার, বার।
নিজেকে লুকায়, শেষে তোমার রূপে-ই হেরে যাই,
যৌবন কেন-ই চঞ্চল, তোমার কাছে আমি কি রাই?


বৃষ্টি, তোমাকে বড় ভয়, কেড়ে নাও লজ্জা যৌবনে,
তুমি গভীরে আচঁড় কেঁটে-ই, সরে যাও সংগোপনে।
তোমার-ই যৌবনের ছোঁয়া, জানি ভবিষ্যতে কাঁদায়,
দেখেছি তব ছোঁয়াতে, কত- কেঁদেছে নিঃসঙ্গতায়।


বৃষ্টি, দুষ্টামি করোনা, আমি যে বড় অবলা কিশোরী,
আমার আগমনী যৌবন,নষ্ট করোনা, হইওনা বৈরী।
বার,বার মিনতি ভেঙনা লজ্জা, তোমার-ই ছোঁয়ায়,
তুমি-আমি চঞ্চল, চলো দু'জন-ই দু'দিকে-ই লুকায়।