শাহাদাত হোসেন-এর কবিতাwww.bangla-kobita.com ওয়েবসাইটে শাহাদাত হোসেন-এর প্রকাশিত কবিতাসমূহ।uuid:7d185313-565e-4d50-be79-02a6df9502c9;id=4662024-03-29T12:25:05Zhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20161207111442/খোঁজ2016-12-07T23:19:07-05:002023-06-27T09:59:02-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>প্রতিদিন আসি আমি ছায়াঘেরা বৃক্ষের মাঝে।<br /> কখনোবা তুষার ঢাকা পর্বত কিংবা নীল সাগরের বুক চিড়ে।<br /> <br /> ঘুরে বেড়ায় শঙ্খচিলের পিঠে করে <br /> স্বপ্ন হয়ে পরীর দেশে।</p>
<br /><p> শুধু খোঁজে পেতে তাকে <br /> যে আছে হ্নদয়ে রাজকন্যার বেশে।<br /> <br /> কিন্তু সে যে আমার চেনা নয়।<br /> তাকে কখনো যে দেখিনি আমি।<br /> শুনেনি তার গান।<br /> পায় নি তার ভেজা চুলের ঘ্রাণ।<br /> <br /> তারপরও তাকে আমি খুঁজছি স্রোতস্বনী নদীর ঘাটে <br /> কিংবা কনকনে শীতের ঘন কুয়াশার মাঝে।<br /> হয়তো বা কোনো লোকালয়ে।</p>
<br /><p> কিংবা নিঝুম নিরালয়ে।<br /> <br /> আমি জানিনা তাকে কোথায় পাবো খুঁজে।<br /> কিন্তু জানি সে একদিন আমার পাশে এসে দাঁড়াবে, </p>
<br /><p> গোধূলির আলো মাখা সাঁঝে।<br /> আর আমার দিকে বাড়িয়ে দিবে তার মেহেদি রাঙ্গা হাত।<br /> আমি সেই হাত ধরবো, <br /> ছাড়বো না কখনো।<br /> হাতে হাত রেখে জীবনটাকে রাঙ্গাবো রঙ্গীনের সাঁজে।<br /> কারণ সে যে আমার হ্নদয়ের রাজকন্যা<br /> যাকে খুজিঁ আমি এখনো।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20161206080954/কবিতার নাম বাংলাদেশ2016-12-06T08:12:30-05:002023-06-27T17:37:30-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>(১) <br /> শৃঙ্খলার বেড়ি থেকে বলছি আমি<br /> আজ দেশ স্বাধীন হয়েছিলো।<br /> <br /> এই দিনেই পূর্ব দিগন্তে নতুন রবি উঁকি দিয়েছিলো।</p>
<br /><p> <br /> শিশুর মুখে ফুটেছিলো আধো আধো বুলি</p>
<br /><p> মুচকি হেসেছিল কৃষ্ণচূড়ার ঝরে যাওয়া ফুল গুলি।</p>
<br /><p> <br /> কৃষকের হাসি মাখা মুখ আর বাউলের সুর <br /> এসেছিলো এই দিনে হয়ে নতুন ভোর।<br /> <br /> সুর হারানো পাখি হয়ে বলছি আমি <br /> আজতো সেই দিন যেদিন<br /> <br /> মুক্ত আকাশে মেলেছিলাম ডানা।</p>
<br /><p> দোয়েল শালিকের গাইতে গান <br /> ছিলো না আর মানা।</p>
<br /><p> <br /> মৃত প্রায় গাছে গজিয়েছিল কচি সবুজ পাতা।</p>
<br /><p> লাখো বুকের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছিলাম আজকের স্বাধীনতা।</p>
<br /><p> <br /> (২) <br /> <br /> অন্যায় অর্থের মাঝ থেকে বলছি আমি অট্টহাসি হেসে।<br /> <br /> রাজাকার আলবদর আমি <br /> এদিনেই এসেছিলাম মুক্তিসেনার বেশে।<br /> </p>
<br /><p> শহিদের বুকে পা রেখে দিব্যি আছি বেশ</p>
<br /><p> বাংলার মাটিকে বানাবো আমি </p>
<br /><p> অত্যাচারিত ক্ষুধিত এক দেশ।<br /> <br /> <br /> শাসন করেছি শোষন করেছি </p>
<br /><p> করেনি কেউ প্রতিবাদ করেনিতো কেউ একাত্তরের চিৎকার।</p>
<br /><p> আমি রাজাকার!আমি রাজাকার!</p>
<br /><p> বাংলায় ছড়াবো হাহাকার</p>
<br /><p> বাংলা তোমায় করবো ছারকার!</p>
<br /><p> (৩) <br /> <br /> বাংলার বাঘ বলছি আমি<br /> আজ বিড়ালের সাঁজে।</p>
<br /><p> রাজাকারের হুংকারে কম্পিত আমি মরেছি লাজে।<br /> <br /> <br /> এ দিনেই তো আমার গর্জনে<br /> কেঁপে উঠেছিল বাংলার মাটি।<br /> <br /> অত্যাচারিরা বলেছিল 'ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি'<br /> </p>
<br /><p> আজ দুর্বল আমি ক্রোধহীন এক রাজ</p>
<br /><p> অন্যায় অবিচার দেখেও বলছি আমি<br /> <br /> করবি কি আর <br /> দুমুটো খেয়ে পরেই বাঁচ।</p>
<br /><p> (৪) <br /> <br /> কবির কলম বলছি আমি <br /> কালি প্রায় শেষ।</p>
<br /><p> শূন্য কাব্যে লিখেছিলাম শুধু একটি কবিতা <br /> <br /> নাম তার বাংলাদেশ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20151118090014/ভীত আমি2015-11-18T21:01:15-05:002023-06-27T17:57:02-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>আমি লজ্জিত আমি ভীতু।<br /> আমি দাড়িয়ে আছি<br /> আমি হয়ে আছি থিতু।<br /> চোখের সামনে লুটিয়ে পড়ছে লাশ<br /> মরছে কত মানুষ।<br /> এখনো আমি আছি অপেক্ষায় <br /> কবে আসবে রামচন্দ্রের ধনুস।<br /> ফাটছে বোমা পুড়ছে কত দেহ।<br /> বলছি আমি, ইমাম মেহেদি আসবে বলে,<br /> আরেকটু সবুর করো।<br /> <br /> ভাইয়ের গায়ে লাগছে গুলি<br /> বলছে কেঁদে কেঁদে।<br /> বাঁচবো না আমি প্রাণপাখি বুঝি যাবে বেড়িয়ে।<br /> আর আমি তামশা দেখছি নিরাপদে দাড়িঁয়ে।</p>
<br /><br /> আমি নিষ্ঠুর আমি পাষান্ড ।</p>
<br /><p> আমি জানি করুণার অভিনয়<br /> আমি তো ভীতু এক অতি ভন্ড।<br /> মেয়েটি করছে আকুতি <br /> করোনা আমার ইজ্জত হরণ।<br /> এখনো আমার পড়া শেষ হয়নি <br /> হলদু দিয়ে করেনি তো কেউ বরণ।<br /> আর আমি একটি লেখা কিংবা একটি ব্যানার নিয়ে।<br /> ফাসিঁ চাই ফাসিঁ চাই অপরাধীর।<br /> দাড়িয়ে আছি রাস্তার পাশে মানব বন্ধনে।</p>
<br /><p> তারপর আমি সুখে আছি আছি বড় যতনে।<br /> </p>
<br /><p> আমি তো ভালো মানুষ<br /> আমি তো নিরপরাধী জনগন।<br /> মুখে বুলি আওড়িয়ে বেচেঁ আছি যতক্ষন।</p>
<br /><p> একটি শিশু মায়াবী তার চাহনি।<br /> শত মিনতির পরেও সে<br />বাচঁতে যে পারেনি।<br /> আমি তো শুনে বলি কেয়ামত বুঝি এলো চলে।<br /> সবুর করো তাদের উপর</p>
<br /><p> পরবে ঠাডা আর কটাদিন গেলে।<br /> </p>
<br /><p> প্রতিবাদ করি নিরাপদে বসে<br /> আমি ভীষণ ভিতু বলে।<br /> <br /> প্রতিরোধ করে কি হবে </p>
<br /><p> যদি জীবনটা যাই চলে।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150819100956/নুপূর2015-08-19T10:11:20-04:002023-06-26T07:10:59-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>নুপুর বাজে ঝুমুর ঝুমুর<br /> সকাল বিকেল একলা দুপুর ।<br /> তোমার পায়ের নুপুর <br /> শুকনো পাতা মাড়িয়ে<br /> উঠোন বাড়ি পেরিয়ে ।<br /> শব্দ তুলে ঝুমুর ঝুমুর ঝুমুর।<br /> তোমার রাঙ্গা পায়ের নুপুর।<br /> সকাল বেলা কলসি কাঁখে <br /> সান বাঁধানো পুকুর ঘাটে ,<br /> শব্দ করে তোমার পায়ের নুপুর। <br /> ঝুমুর ঝুমুর ঝুমুর ।<br /> টিনের চালের বৃষ্টির ছন্দ যায় হারিয়ে ,<br /> যখন নুপুর পায়ে নৃত্য করো তুমি ।<br /> ঝুমুর ঝুমুর শব্দে শুনে ,<br /> কান পেতে থাকি আমি ।</p>
<br /><p> নিশি রাতে তন্দ্রা ছুটে যায় ,<br /> নুপুর পায়ের আওয়াজ শুনে <br /> বুকে কাঁপন ধরে ।<br /> ঝুমুর ঝুমুর শব্দে <br /> যাই হারিয়ে সবুজ ঘাসের চরে ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150717042854/এতিম ছেলের ঈদ2015-07-17T04:33:23-04:002023-06-26T07:10:57-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>আমি ছন্নছাড়া এতিম ছেলে ।<br />তাই আমি খুশি হয় না ঈদুল ফিতর এলে।<br />আমি চুলে দিইনা শেম্পু ,<br />সুগন্ধি সাবান গায়ে নাহি মাখি ।<br />তাই কেউ আমার সাথে কোলাকুলি করেনা<br />বুকে বুক রাখি ।<br />আমার গায়ে নাই নতুন জামা <br /> কেউ হয় না ঈদের দিনের সাথি।<br />কারো কাছে চাইলে জামা খেতে হয় যে লাথি ।<br />আমি পথ শিশু ছেঁড়া কাপড় সেলাই ।<br />ঈদের দিনে খেতে পাই না পোলাও জর্দা সেমাই ।<br />ভালো খাবারের ঘ্রাণ নিয়ে ক্ষুধা চেপে রাখি ।<br />এভাবে ঈদ কাটে আমার জলে ভিজে আঁখি ।<br />আমি এতিম অনাথ হায় ,<br />ধনীদের কাছে শুধু ধোকা খায় ।<br />এভাবে কেনো পাঠালে খোদা নিষ্ঠুর দুনিয়াই ।<br />যাদের জন্য কারো বুকে দয়া মায়া নাই।<br />ঈদের দিন শুধু আমার দুঃখটাই বাড়াই ।<br /><br /><br />(সবাইর জন্য রইলো ঈদের শুভেচ্ছা )</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150704063456/ক্লান্ত শরীর2015-07-04T06:40:51-04:002023-06-26T07:10:57-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>রিমঝিম বাজনা বাজে ভোর বেলায় পাখির ডাকে স্বপ্ন গুলো ফিরতে থাকে । সাজেঁর বেলায় বৃষ্টি পরে ক্লান্ত শরীর লুটিয়ে পড়ে । সূয্যি মামার রাগানিতে ঘুমের মোম গলিয়ে যায় ক্লান্ত শরীর উঠে দাড়াঁয় । সূয্যি মামা ঘুরতে থাকে। ক্লান্ত শরীর ব্যস্ত থাকে । দিনের শেষে পাখির ডাকে সুয্যি মামা ঘুমিয়ে পড়ে । ক্লান্ত শরীর বাড়ি ফিরে <br />ঝিঁ ঝিঁর ডাকে সাড়া দিয়ে ক্লান্ত শরীর লুটিয়ে পড়ে । ঘুমের মোম জমতে থাকে ক্লান্ত শরীর স্বপ্ন দেখে স্বপ্নের মাঝে উড়তে থাকে। রিম ঝিম বাজনা বাজে ভোর বেলায় পাখির ডাকে স্বপ্ন গুলো ফিরতে থাকে ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150622112100/বৃষ্টি ভেজার সুখ2015-06-22T23:23:56-04:002023-06-26T07:10:57-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>ঝড়ো ঝড়ো বৃষ্টি স্নাত দিনে ।<br />কিশোরবেলার স্মৃতি গুলো আসে মনে ।<br />মেঘগুলো যখন গুড়ম গুড়ুম শব্দে রব তুলে ।<br />বৃষ্টিতে ভিজে ধরিতাম মাছ তখন দরিয়ার কূলে ।<br />বাইলা টেংরা পুটিঁ কতই না মাছ ,<br />ধরিয়া লইয়া ভরিতাম থঁলে ।<br />আসিতো যখন বৃষ্টি স্কুল ছুটি হইলে ।<br />ভিজিতো তখন দেহ মাথা,</p>
<br /><p>কচু,কলার পাতা ছিড়িয়া বানাইয়া লইতাম ছাতা ।</p>
<br /><p>কখনো বা বৃষ্টিতে ভিজিয়া ফিরিতাম বাড়ি ।<br />ভিজার জন্য গিলিতে হইতো মায়ের মিষ্টি ঝারি।</p>
<br /><p>বিকেলবেলা মায়ের নয়ন এড়িয়ে যাইতাম খেলার মাঠে ।<br />চর্মনির্মিত বলখানা লাথিয়া ফেলাইতাম ,<br />ঝুমুরদের পুকুর ঘাটে ।</p>
<br /><p>পুকুরে নামিয়া তখন খেলিতাম ডুবুরি ডুবুরি খেলা ।<br />চোখ খানা মোর রক্ত জবা বানিয়ে ,<br />ফিরিতাম সাঁঝের বেলা ।<br />মায়ের মুখ থাকিতো না তখন আর মিষ্টি ঝারিতে।<br />মোর পিঠখানি আস্ত থাকিতো না তাহার বেতের বারিতে ।</p>
<br /><p>রাত্রে যখন আসিতো জ্বর কাপিঁতো দেহখানি ।<br />মা আমার বলিতো তখন ,<br />কেনো বৃষ্টিতে ভিজলি সোনামনি ।<br />মায়ের সেবায় যখন সারিয়া যাইতো অসুখ ।<br />ফের আবার বৃষ্টির মাঝে খুজিঁয়া লইতাম সুখ ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150616084829/স্বপ্ন বিক্রেতা2015-06-16T08:51:00-04:002023-06-27T16:24:15-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>আমি স্বপ্ন বিকিয়ে থাকি স্বপ্নের রাজ্যে ।<br />নাওনা একটুখানি স্বপ্ন ,<br />যে স্বপ্নে রাজকুমারির ঝুমুর বাজে ,<br />রিমিঝিমি ছন্দে ।<br />আরো আছে রাজকুমারের স্বপ্ন ,<br />লাগবে নাকি রাজকন্যা তোমার।<br />সে স্বপ্নে রাজকুমার আসে সাফেদ ঘোড়ায় চড়ে ।<br />যেখানে প্রজাপতিরা তোমার চারপাশে ঘুরঘুর করে ।<br /><br />আমি স্বপ্নচারী স্বপ্ন বিলিয়ে থাকি ।<br />লাগলে বলো আমায় । দিবো স্বপ্নের রাজ্যে ছাড়ি । <br />এমন স্বপ্ন দিবো তোমায় যেখানে <br />পাখিরা গায় মিষ্টি মধুর গান ।<br />সচ্ছ নদীর তীরে যেখানে রয়েছে<br />লাল গোলাপের বাগান ।<br />এমন স্বপ্ন দিবো তোমায়<br />যেখানে জোনাকি ছড়াই আলো ।<br />নিকাষ কালোতে ও তোমায় লাগবে অপরূপ ভালো ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/post20150614080426/অভিমানী রাণী2015-06-14T08:06:24-04:002023-06-26T07:10:56-04:00শাহাদাত হোসেনhttps://www.bangla-kobita.com/shahadathhossain/<p>আকাশের রাণী খুব অভিমানী ।<br />রাজার সাথে রাগ করছে,<br />খাবেনা খাবার খাবেনা পানি ।<br />দূর দেশের সূর্যটা রানীর চাই ।<br />রাজা এনে দিতে পারেনি<br />রাণীর অভিমান তাই।<br />রাণীর অভিমান ভাঙ্গতে রাজার আর কি করা ,<br />দূর দেশের সূর্যটা দিচ্ছে না যে ধরা ।<br />রানীর অভিমান দেখে রাজা গেলো খেপে ,<br />নীলের মাঝে কালো রং দিলো আজ মেখে ।<br />তাই না দেখে রানীর চোখে অশ্রু ঝড়ে ।<br />রাণীর চোখে অশ্রু দেখে <br />দেশের প্রজারা কাদেঁ।<br />তখন রাজা কান্না থামাতে<br />কালো রং দূর করতে চেষ্টা করে যায় ।<br />রাজার চেষ্টায় তখন নীল রং তার ঝিকিমিকি দেখায় ।<br />আমরা কি ভাই এত খবর রাখি।অভিমানি<br />রানীর অশ্রুকে তাই বৃষ্টি বলেই ডাকি ।<br />নীলের মাঝে কালো রংকে মেঘ বলি আমরা ।<br />নীলের ঝিকিমিকি যে রংধনুর সাত রঙে রাঙা ।</p>@ 2024 - শাহাদাত হোসেন