আমি তো জেনেছি জন্ম মৃত্যু একটাই।
তাই তুলে রেখেছি আমার জন্মের সমস্ত স্খলন।
পতনচিহ্নের মুখ থেকে ফিরিয়ে এনেছি নিজেকে।
অনন্তের দিকে চেয়ে থেকেছি গভীর প্রত্যাশায়।
একদিন গোধূলির রঙেতে মিশানো
ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দুর বর্নচ্ছটা বিচ্ছুরিত হবে।
আমার মেঘহীন আকাশ থেকে আমাকে জয় করেছিলে। তোমার
প্রশ্রয় পেয়ে জেগে উঠেছিলো ধমনীর রক্তপ্রবাহ।
বুকের নীচে জেগেছিল দামাল তুফান।
তোমার একাকীত্বে  কেঁপে ওঠা উদ্বিগ্ন যৌবন।
পরাজয়ের ভয় থেকে জন্ম নেয় এক অসম্পূর্ণতা।
অসম্পূর্ণতা একটা উৎসব এই জেনে
চুপিসারে রচনা দিই আমাদের বাল্যকাল..
তোমার চলে যাওয়ার পথের দিকে চেয়ে
আমি মেঘশায়রে ডুব দিয়ে বর্ষার ধ্বনিটুকু শুনি
প্রেমের ছায়া পড়ে পাঁজরের নীচে, ঝরে যায় নির্লিপ্ত করবী।
তোমার হাতের মুঠো কি ধরে রেখেছিল কোন স্বীকারোক্তি...?