মহাকালের ঘণীভূত  জলরাশি,
নিশীথের গহীন অন্ধকারে,পিচ্ছল শ্লেষ্মার পথ ধরে,
মোহনায় এসে ফেনায়িত।
মাতৃমৃত্তিকায় পতিত হয়ে,তিল তিল করে,
মোহনার সেই ফেনায়িত জল,বিন্দু হতে সিন্ধু।


অন্তরালের ভ্রূণ,অবনীর প্রবল বাঞ্ছায়,
মাতৃমৃত্তিকা ভেদি,
অবনীর পবন আর অংশুমালীর পরশ লভিলো।
অবনীর পৃষ্ঠে অঙ্কিত হল পদচিহ্ন,
কোন এক অনন্ত চলন্ত মুসাফির।


কালের প্রবল স্রোতে বসুধার বক্ষে,
ক্ষণিক বিশ্রাম।
এথা সে উষ্ণ শীতল পরশে,
ভুলে গেল প্রবাহতার ক্লান্তি।


সেই মুসাফিবৃক্ষের মাঝেও এলো,ফুল ফল ফসল,
মহাকাল মহাস্রোত।
বিশ্রাম অন্তে অবনীর ক্লান্তি লয়ে,ছুটে সে,
ফের মহাকালের মহাস্রোতে.......।
আর অবনীর প'রে রেখে যায় কতক,
পরিভ্রমিত ভ্রূণ।


      "'''''"""যবণিকা """""


রচনাকালঃ১৮/১১/২০১৪  ইং
হলুদিয়া,
মধুপুর,টাংগাইল।


[বিঃদ্রঃআজকে আমার ২৫তম " জন্মদিন"।সকলকেই নিমন্ত্রণ ও দোয়া প্রার্থী।১৯৯০ সালের ১৮ই নভেম্বর,"পাহাড়িয়া লালমাটিয়া "এলাকা নামে খ্যাত টাংগাইল জেলার মধুপুরের ঐতিহ্যবাহী হলুদিয়া  গ্রামে জন্মগ্রহন করি।]ধন্যবাদ