* আজ কবির অন্তরের নাহি শান্তি            


   নিমিষেই আসে অশান্তি                          


   যেন নিষ্কিয় মাঝে দেহ,                        


  জগতে সাদৃশ্য,বিরাজমান                  


স্বার্থরক্ষায়, অবিচল, ভোগ বিলাসিতা        


   তবু কবির অস্তিত্বে নাহি কেহ।                


কবির হৃদপিন্ড হতে সহসায় জাগ্রত হয়        


     মগ্ন বিভোরে আশা,                            


কবির কবিতা,অরন্য দুয়ারে স্বাধীনতা      


   এক উৎপুল্ল ভালবাসা।                          


কবির ভিতর বাহিরে, সুখ নাহি রে...              


যেমনটা চৈত্রে জমিন ফাটা,                      


কবির প্রেমে অবহেলার ঢেউ                  


তাহার লাগিয়া প্রতিক্ষায় মন                    


তবু প্রত্যাশায় পড়ে ভাটা।                        


জগতে কবি, যাহা দেখেছে পলকে পলকে


    তাহাতেই মায়াবী পরী,                        


  কবির দু চোখের পাতায় নিদ্রা আসেনা          


    কেটে যায় সময়, অগোছালো                  


   দেখে দেয়ালে টাঙ্গানো ঘড়ি।                


কবির ভেতরকার অন্তরে দাবানলের আগুন  


     উত্তাপে দেহ জ্বলছে ,                          


আজি উৎকন্ঠায়, অশ্রু ঝরিয়ে কবি        


   আক্ষেপে কথা বলছে।                          


হয়তো সুদূরেই আছে মুক্তির প্রদীপ          


    সমাজে কবি বন্য,                                  


কবি আধারে আধারে এসেছে, এই বঙ্গদেশে


   হয়েছে আজি ধন্য,                              


হয়তো সেই পরীটার ঐ জন্য।