প্রথম থেকে একে একেই পর্দা খুলে গেল।
ভেতরে ছিলে তুমি, তোমার লজ্জা রাঙা মুখে।
বেশিক্ষণ নিজে আর পারলে না সামলাতে,
নিজে বোঝনি কিভাবে সোমসূর্য আলো দেয়।


শেষে হাসি ভেদ করে যখন আকাশ ভারী,
সে তোমায় দুহাতে এবার কাছে টেনে নিল।
কিছুটা আবেশ - তোমায় ঘিরেই নাচছিল,
তুমি দূরে থাকার কৌশল করে-তবু ব্যর্থ।


বাইরে বাতাস দাপট, তবুও শ্বাসে কষ্ট,
পুরো ঝাপটা তোমার ওই বুকের গভীরে,
হঠাৎ হাওয়া - তোমাকে সমানে ডাকছিল,
আর পারলে না, বোবাকান্না এসে লুটে নিল।


অবাক হয়ে দেখলে কোনো অক্টোপাস এসে,
তোমাকে আটকে দিল, তুমি সূর্যমুখী মনে,
দুটি চোখের তারা কাছে বিশ্রাম চাইছিলে,
অচল পা দুটি। তাই দুহাতে আশ্রয়ের খোঁজ।


সোমসূর্য সূর্যমুখীকে তার কাছে টানছে,
আর তুমি ক্রমাগত তার টান সইতে না পেরে -


দুই থেকে এক ...আরও এক ...আর একেই....।