হে মহান তোমার কি শান্তি হয়নি -মানুষকে দারিদ্র্যের শয়ান্ ভরপুর-
বিরহী জগতের দুখ দিয়েছো আমাকে প্রমুখ,
নিয়েছো জীবনে আমার সর্ব সুখ -দিয়েছো বিরহের দুখ-
এখনো কি আছে বাকি দিতে দুখ -হতে তোমার মহান নিষ্ঠুর।


হে মহান তোমার কি মেটেনি -দুঃখের সুখ-
এই চলমান আমার কী দেওনি -নিষ্ঠুরের দুখ,
সেই আবহমান তোমারি নিখুঁত -সুখের দুখ-
হে মহান করো দৃঢ়মানে নির্বাণ হুঁযুগের সুখ।


হে মহান করিয়াছো সৃষ্টি তুমি বিশ্ব নিখিল-
দয়ারে ভরিয়াছো সৃষ্টি ভূমি পৃথ্বীতে সুদিন,
খোয়ারে গড়িয়াছো দৃষ্টি তুহিন দুখিতে সুখিন-
নিদ্রাকে ভাঙিয়াছো যুগ তুমি সুখীতে দুখিন।


হে মহান তুমি বিধি বিধাতা-
জীবন মরণ প্রাণ ত্রাণ নির্মিতা তোমারি সৃষ্টি,
পশুপক্ষী কীটপতঙ্গ জীব প্রাণী সরীসৃপ পায়ীপ্রাণী স্তন্যপায়ী প্রাণী ;
জলচপায়ী প্রাণী স্থলপায়ী প্রাণী দুর্লভ মানুষ তোমারি সৃষ্টি।


তুমি লুপ্ত অবলুপ্ত তুমিই উখান পতন সৃজন তীরা-
তুমি সত্য ত্রেতা দ্বাপর তুমিই কলিতে যুগ রক্ষার বদল আয়না,
তুমি বাদল খড়া শীত হিমন্ত বসন্তা -শরৎ পুষ্প ফলে ভরা বসুন্ধরা-
হে তুমিই যুগ হতে হুঁযুগের বার্তা -সুযুগ বিলাসীতা মনুষ্য সমা।


ঈশ্বর সেবিছে মনুষ্য লয় শুদ্ধ কণায়-
রাজা নয়-প্রজা চালায় বিশ্ব ধরায়,
তবে কেন আছো তুমি মনুষ্য রূপি নীরব অসহায়-
দিতেছে নির্বাসি বুঝেও অবুঝি স্বার্থে নিঃস্বার্থে নিরুপায়।


হে মহান তুমিতো জগৎ জননী মাত্রিই নারীর সমান-
তুমিইতো বন্ধ্যা নারীর সম মহৎ দৃঢ়মান,
তবে কেন স্তব্ধ জাগো হে মনুষ্য সর্ব চাতকের দৃঢ়তান-
তুমি মহান মহত্ব, মনুষ্য সমান দুর্লভ জীবন বলিদান।


জানালায় চোখ খোঁজে তোমার মুখ-
ভালোবাসায় বুক ফাটে তোমার দুখ,
আশায় যুগ ছোটে তোমার নিখুঁত-
চাওয়া পাওয়াই গুণ ফোটে তোমার সুখ।


মোর সন্ধ্যায়ে তুমি এসেছো সুন্দর বেশে-
মোর অন্ঝকারে তুমি হেসেছো অন্তরে,
তোমায় করব স্মরণ তোমার চরণে-
তোমায় করব বরণ মাগো চিরন্ত ধরে।


তুমি মাতা তুমি জ্ঞানী তুমি শক্তিধারী-
তুমি মঙ্গলি তুমি কৃপাময়ী তুমি চিন্তাময়ী,
তুমি ব্রক্ষ্মময়ী তুমি ঠাকুরানী তুমি বিশ্বদেবী-
তোমায় করি প্রণামী -মাগো তোমায় করি প্রণামী।


হে মহান তুমি নির্লিপ্ত বিলুপ্ত সদা মুক্ত-
তুমি মহান তুমি ম্লান তুমি নির্মাণ দিব্য,
তুমি মগ্ন নিমগ্ন তুমি রক্ষণ নিরক্ষণ সুপ্ত-
তুমি যুক্ত অযুক্ত ভুক্ত অভুক্ত তুমি দৃঢ় শির লিপ্ত।


তুমি দান প্রতিদান তুমিতো জগৎ মহান-
হে মহান করিয়াছো চাষ বাদে আবাদ মহত্বের মহান,
ধরিয়াছো গাছ দুর্লভ ধরায় মানুষ্যে আহ্বান-
যেমনি শিখাইবে তেমনি সৃষ্টি হবে লব হরে পৃথ্বীর মাঝে বিরাজমান।


করিয়াছো সৃষ্টির সৃজন যুগ যুগান্তর কতবার-
ধরিয়াছো পুষ্প মুকুল আরবার কত শতবার,
কেন এতো বদ্ধ? বুঝেও অবুঝ -হে মহান জীবন কুসুম পূর্ণ অপূর্ণতার-
কেন বন্ধ?তুমি জ্বালো তুমি জাগো জননী ধাত্রী তীব্র এবার।


তুমি অর্ধাঙ্গিনী তুমি বিদ্রোসিনী তুমিই দ্রোহী নাশিনী-
তুমি সর্বময়ী সহধারী তুমি সর্ব শক্তির সৃষ্টি,
হে মহান চয়নে তুমি চলন গমনে সৃষ্টির সৃজন শক্তি তোমারি কড়ে সঞ্জিতি-
যেমনি উদয় রবি অস্তে শশী তেমনি জোয়ার ভাটা তীব্র ক্ষনি সৃষ্টিময়ী।


সৃষ্টি তম তোমা রবো শিখাইবে যেমন শিখবে তেমন-
কুৎসা নিন্দা বর্জন তরে মহত্বের মহত্ব অর্জন করে স্বয়ং,
স্বার্থ ত্যাগে নিঃস্বার্থ ত্যাজে মাতৃত্ব বোধ দেশের তরে-
অসৎ নাশে সৎএর মাগে রক্ত বহে বলিদানে অঙ্গীকার অধিকারে।


হে মহান তুমিইতো মহত্বের মহান মনুষ্যের সমান-
শিক্ষায় বিদ্যা বিদ্যায় শিক্ষা পরস্পরায় পরম বিদ্বান,
নিঃস্ব হয়েও বিশ্ব তুমি ধরার মাঝে নিখিল ভূমি বিরাজমান-
তাই তুমি পরিপাটি অভিনব নর নারী শুরু কড়ে প্রজন্ম তোমাতে মহান।


যদি করো ধাত্রী সৃষ্টি স্মরণ-
মহান করে নাকো ভয় মৃত্যুকে বরণ,
যদি পারো ধরিত্রী সৃজন রতন-
মহান করে নাকো ক্ষয় রাহিতে অক্ষয় দেশত্মে রক্ষন।