কার্তিকের ধানের খেতে ভোরে হিমেল হাওয়া,
সবুজ তরুর শাখে শাখে পাখিদের গান গাওয়া।
খেতের আলে ফিঙে নাচে দেখতে ভালো লাগে,
উথলে ওঠে খুশির জোয়ার চিত্তে পুলক জাগে।


কার্তিকের ঐ ধানের খেতে উপচে পড়ে হাসি,
মাথায় বোঝাই ধানের আঁটি যাচ্ছে গাঁয়ের চাষী।
কার্তিকের ঐ ধানের খেতে সোনার ধান পাকে,
উত্তরে বয় হিমেল হাওয়া অজয় নদের বাঁকে।


শিশির ধোওয়া ঘাসের উপর সোনালি রোদ ঝরে,
বাউরী পাড়ায় মুরগীরা ডাকে পরাণ পাগল করে।
দিনশেষে পড়ে বেলা সূর্য ডোবে নদীর কিনারায়,
সাঁঝের আঁধার আসে নেমে প্রদীপ জ্বলে সন্ধ্যায়।


আকাশ জুড়ে তারা ফোটে, চাঁদ ওঠে আকাশে,
ধীরে ধীরে রাত কেটে যায়, সকাল হয়ে আসে।