নব নব পত্রে পুষ্পে সুসজ্জিত-বৃক্ষরাজির
শাখে শাখে প্রভাতে কোকিলের কুহুতানে
ধরায় নিয়ে আসে দেবীর আগমনী বার্তা.
মা আসছেন, দেবী দুর্গা,
দশভূজা মা বাসন্তী দেবী
সন্তানকে অভয় প্রদান করতে তিনি
আসছেন এবার এই ধরাধামে।
দিকে দিকে বেজে ওঠে শংখনিনাদ।
মাংগলিক শুভক্ষণে মংগল ঘটে দেয়
ধান দূর্বা আর সবুজ আম্রশাখা।
দেবীর বোধন শুরু হয়।
বাসন্তী দেবীর পূজা জাতীয় জীবনে সর্বাঙ্গীন।
তাই এই পূণ্য শুভক্ষণে
বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে
আবাহন করে দেবীকে।
মাতৃপূজার মাংগলিক
শংখের নিনাদে
আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়।
জেগে ওঠে বিশ্বচরাচর।
ব্যাকুল কণ্ঠে সকলে গেয়ে ওঠে।
জাগো তুমি জাগো... .. ..
তুমি না জাগলে সন্তানকূল ঘুমিয়ে পড়বে।
সন্তানকে অভয় দাও মা
আদ্যাশক্তি মহামায়া।
ঔঁ দ্যৌ শান্তিঃ
পৃথিবী শান্তিঃ
শান্তি রোষধয়, শান্তি বনস্পতয়,
শান্তি সামা, শান্তিঃ এধি,
শান্তিঃ শান্তিরেব।
ঔঁ আপদং শান্তিঃ
যত্র এবাগত পাপং তত্রৈব প্রতিগচ্ছতু।
ঔঁ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ