হিমের পরশ লাগে ................প্রভাত পাখিরা জাগে
নদীর ঘাটে শীতের সকাল (সপ্তম পর্ব )
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


নদীর ঘাটের কাছে পুরানো মন্দির আছে
সেথা নিত্য কালীপূজা হয়,
সবে দুপুর বেলায় খিচুড়ি প্রসাদ পায়
সন্ধ্যারতি সাঁঝের সময়।


অজয়ের নদীচরে সোনাঝরা রোদ ঝরে
যাত্রীসব হয়ে যায় পার,
হাটুরেরা আসে সব সারাদিন কলরব
হাট বসে প্রতি রবিবার।


বেলা যবে আসে পড়ে আসে রাঙাপথ ধরে
বধূ সব নিতে আসে জল,
দিবা অবসান পরে পাখিসব নীড়ে ফিরে
নীড় পাখি করে কোলাহল।


পূর্ণিমার চাঁদ উঠে আকাশেতে তারা ফুটে
নদীচর ভরে জোছনায়।
অজয়ের পারে গ্রাম লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী নাম
লিখে কবি তাঁর কবিতায়।