বিগত বছরের প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির হিসাব খুঁজতে খুঁজতে নতুন বছরকে সামনে রেখে আবর্তিত হবে নতুন নতুন স্বপ্নের।


মহাকালে মিলিয়ে গেল আরেকটি ঘটনাবহুল বছর। এলো নতুন বছর ১৪৩০। সারা বিশ্বের মানুষ আজ আনন্দ-উল্লাস করে পালন করছে এই নতুন বছরের শুরুর ক্ষণটিকে বর্ষ-বরণ হিসাবে।


কিন্তু তবুও মানুষ নতুন আশার আলো দেখার প্রহর গুনছে। এসে গেল নতুন বছর ১৪৩০। নববর্ষের প্রথম প্রভাতে তাই নতুনের আহ্বান! নতুনকে স্বাগত জানানোর গান, কোটি কোটি কণ্ঠে উদাত্ত আহ্বান….
এসো হে নববর্ষ ১৪৩০ এসো এসো!



বর্ষশেষে নববর্ষ আগমন.........সবাকার হরষিত মন
শুভ নববর্ষ-১৪৩০ নববর্ষের কবিতা (সপ্তম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


নববর্ষ নব সাজে আসিল বসুধা মাঝে
নব রবি ছড়ায় কিরণ,
ফুল ফুটে ফুল শাখে তরুশাখে পাখি ডাকে
পাখিদের মধুর মিলন।


নতুন পোশাক পরে খুশি সারাদিন ধরে
ছোটশিশু হাত তুলে নাচে,
বর্ষ বরণের তরে সভামঞ্চ তৈরি করে
আমার বাড়ির খুব কাছে।


মঞ্চ তৈরি করা হলে আসে সবে দলে দলে
শুভ নববর্ষ সবে কয়,
কেহ কেহ গান গায় কেহ তবলা বাজায়
গীতি অনুষ্ঠান শুরু হয়।


এসো, এসো হে বৈশাখ সুরে বেজে উঠে শাঁখ
সমবেত কণ্ঠে মঞ্চে গান,
হারমোনিয়াম নিয়ে গান গায় ছোট মেয়ে
গান লিখে লক্ষ্মণ শ্রীমান।