অজয় নদীর ঘাট..... রবিবারে বসে হাট
অজয় নদীর কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


অজয় নদীর ঘাট স্নিগ্ধ সুশীতল,
অজয়ের নদীজল বহে কল কল।
হাঁটুজলে পার হয় যত গরু গাড়ি,
নদীপার হয়ে দূরগাঁয়ে দেয় পাড়ি।


নদীতটে আছে হরিদাসের দোকান,
ঘুগনি সিঙাড়া মুড়ি আর বেচে পান।
গাঁয়ের বধূরা সব আসে জল নিতে,
স্নান সেরে নববধূ হাঁটে রাঙাপথে।


নদীঘাটে দিনশেষে পড়ে যবে বেলা,
ধীরে ধীরে সাঙ্গ হয় দিবসের খেলা।
পশ্চিম দিগন্তে ভানু যায় অস্তাচলে,
চাঁদের কিরণ ঝরে অজয়ের জলে।


নদীধারে কাছে আছে নির্জন শ্মশান,
জ্বলে সেথা মৃতদেহ দেহে নাহি প্রাণ।
সারি সারি জ্বলে চিতা শ্মশান নির্জন,
কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।