ক্রমাগত বিশ্বাসের ধর্ষণ শেষে
মুখে ভালোবাসার বুলি উড়িয়ে,
তুমি এখন মহাসন্ন্যাসী!
ভেবেছো নাবালক আমি?
তোমার মুখোশ উন্মোচন করতে ব্যর্থ;
বিশ্বাস করো খুব একটা বেগ পেতে হয়নি,
তোমার কদাকার মানসিকতাকে বোধগম্য হতে।


কি কুৎসিত কি নোংরা বিবেকের যাঁতাকলে
আমিতো পিষ্ট  হয়েছি বারবার,
তবে আপোষ করিনি অন্যায়ে
শুধু রাস্তা বদলিয়ে
ঘুরে দাঁড়িয়েছি স্রোতের বিপরীতে।
আমার পিছনে হয়েছে উপহাস
হয়েছে অট্টহাসি,
তবুও নিজেকে সামলিয়ে
পথ চলতে ভয় পাইনি।


কারণ জানি সত্য চির উজ্জ্বল ;
কোন রাহুর সত্যকে গ্রাস করে ফেলার মতো সাহস নেই,  উদাহরণ আছে বলেও মনে হয়না।
কারণ সত্য সেতো  নিজেই প্রজ্জ্বলিত
অন্ধকারে আলো জ্বেলে প্রকাশিত হবেই।
আর সত্যকে ধারণ করে
ভয় পাওয়া থেমে যাওয়া যার স্বভাবে নেই,
তাকে ভয়ের আতঙ্ক কতোটুকু গ্রাস করতে পারে।


সাতপাঁচ বুঝিয়ে ধরা কে সরা জ্ঞান করা যায়
তবে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয়
আদিতেও হয়নি অনন্তেও হবেনা।
কারণ সত্য নিজেই ফুটন্ত আগ্নেয়গিরি
সাময়িক চেপে থাকে, গুমরে কাঁদে
তবে জেগে গেলে সব পুড়িয়ে ভস্ম করে দেয়।