গোপন অঙ্গগুলো অনাবৃত করে
যে বিকৃত যৌন পিপাসা মেটাতে তুমি মরিয়া,
সেই অশুভক্ষণের প্রতিক্ষায় যখন
পাগলা কুত্তার মতো অনবরত লালা ঝড়ে ;
তখন বড় করুণা হয় তোমার জন্মদাত্রী মায়ের জন্য
যে কিনা তোমার বিকৃত মানসিকতা
ও লোলুপ স্বভাবের জন্য লজ্জিত।
লজ্জিত নয় মাস দশদিন মাতৃজঠরে
এক বেবুন এর বীর্য হতে এক কুলাংঙ্গারকে
পৃথিবীর আলো দেখাতে,
প্রসব বেদনার সাক্ষী হয়েছে।
সেই বীর্য হতে মানুষ্যরূপী যৌনচারী
কাম বিলাসী এক কামুক পুরুষরূপী দানবের সৃষ্টি,
দুই পায়ি জন্তুটা কিনা জগতের আলো নয়
বরং অন্ধকারে পথ চলতে ভালোবাসে।
দিবালোকে সতীদের বস্ত্র হরণ করে
নিতম্বের স্বাদ নেওয়া শেষে ;
বিবস্ত্র করে কলঙ্ক লেপে দিতে ভালোবাসে
এবং কাম বাসনা, যোনি ও যৌনতা নিয়ে
উন্মত্ত বাসনায় প্রহর গুনে।
হায়েনার মতো প্রহর গুনে নেশায় বিভোর হয়ে
ঝোপ বুঝে খাবলিয়ে খায় নারীর দেহ।
শকুনের মতো আচঁড় কেটে রক্তাক্ত করে
আর মলম লাগানের অভিনয় করে
বার বার ধর্ষণ করে নারীর দেহ,
আবারো বীজ রোপণ করে হিংস্র বেবুনের।
তাইতো প্রতিবন্ধী কিশোরী ভাবনা
পাগলিনী যুবতীরাও বাদ পড়েনা
অনাকাঙ্খিত প্রসব বেদনা হতে।