একদিন ভোরে উঠে -
যেদিকে তাকাই
সর্বত্র ই !
চারদিকে – উই ! শুধু উই !
যে কাঠের খাটটিতে শুই
যে টেবিলে পড়ি
যেখানেই নড়ি চড়ি
ডাই নিং টেবিলেতে
ইভে নিং-এ খাই -
সব খানেতেই
কেবল -স্যমীক –বল্মীক -
বাংলায় যাকে বলে উই !
ওরা বাবা পারে !
ইলেকট্রিকের তারে
বইতে খাতাতে
কাপড়ে জুতাতে
খাদ্যটি ঠিক খুঁজে খায় !
স্বভাব ওদের ভারি বদ !
কী যে পায়
শুখনো চিবিয়ে
জন্ম দেওয়ার রস
আর বাঁচার রসদ !
এই সব স্যমীকেরা জানে স্রকের সীবন !!
সেই স্যূত মৃত্তিকা দিয়ে
কি কৌশলে কৃমিশৈল সৃষ্ঠি করে তারা !!
কেমন সুচারু চারুকলা !
এক্ষেত্রে একটা কথাই শুধু বলার --
এ সকল কর্মাদি চলে রাত্রিতে কেবল
সৌপ্তিক পর্বের মতন
সকল ই নক্তচর কাণ্ড কারখানা ।
সূর্যোদয়ে কোথায় লুকোয়
নেই সেটা কাহার ও জানা !!
খালি ভয় হয় !
কবে না আবার
আমারো শরীর ঘিরে
গড়ে ওঠে বল্মীক পাহাড় !
ধ্যানমগ্ন আমি কবিতায় ঢিবির ভিতরে ।
কোনো একদিন ।
লেখনী টি খোঁচাতে খোঁচাতে
বল্মীকস্তূপ ভেঙ্গে বেরিয়েছি
বাল্মীকি হয়ে ।
কোনো একদিন...।।
কোনো একদিন হয়তো বা
সোজা চলে গেছি কলেজ স্ট্রীটেতে
হাতে নিয়ে স্বলিখিত উইয়ে খাওয়া নবরামায়ন !
হয়তো বা
কোনো এক দিন ।