আর কত মা সয়ে যাবি, নির্জীব ঐ মূর্তি মত,
অসু-দানবের হিংস্র থাবায়, মা বোনেরা নির্যাতিত।
আয় ছুটে আয় পাগলি মা, আবার তুই গর্জে ওঠ,
একাত্তরের ধ্বংস লীলায়, সব সন্তানে বাঁধো জোট।
বাহিরের শত্রু তল করেছিস, কু-সন্তান কর কতল,
রক্ত বন্যা বয়ে দে মা, আনিস্ নে আর চোখে জল।
করছে যারা বস্ত্র হরন, চক্ষু তাদের উপড়ে ফেল,
নরপিশাসের রক্ত দিয়ে, খেলরে এবার হলি খেল।
যে সন্তানের মুখ দেখে মা, ভুললি প্রসব যন্ত্রণা,
সে সন্তান আজ কাল হয়ে, দিচ্ছে যত লাঞ্ছনা।
সব কষ্ট ভুলে যা মা, দে আজকে তোর অভিশাপ,
অভিশাপের তপ্ত তাপে, করে দে মা জঞ্জাল সাফ।
সকল পূজার সাধতো নিলি, রক্ত পূজা নে এবার,
তুই যে মা ন্যায়ের প্রতীক, প্রমান তা কর আবার।।