কারে তুমি আর বিশ্বাস করো,কে সে গুণধর ?
অভিশাপ যত দিচ্ছে তোমায় অবিশ্বাসী নর।
যৌনাঙ্গ তোমার পরম শত্রু,শত কলঙ্ক সঞ্চারী,
নরের বুকে বসবাস করে যত যৌনতার মহামারি।
দেখনা চাহিয়া কত নরপশু, শিশু ধর্ষণ করে,
আবার রতি-কামনায় গ্রাস করছে, শত লাশ কবরে।
পুরুষ ভোগের জাতি, যৌনতায় উঠে মাতি,
নীতিহীন বাঁধনে বেঁধে, কেন করো মিছে সাথী ?
যে কাজ করেনি কভু, বন্য- হিংস্র জানোয়ার,
বিকৃত রুচির নরপশুরা, করছে তা বারবার।
দেখো আপন আপন জন্ম পথে ধর্ষণের উল্লাস,
জন্মদাতা ধর্ষণ কর্মে, গড়ছে কলঙ্কের ইতিহাস।
আর কারে নিরাপদ ভাবো, হে’ অভাগী নারী ?
সতর্ক হও, সাবধান হও, রাখো মনে হুশয়ারি।
আমরা তো কেহ সাধু নহে, ধরছি সাধুর ভান,
কু-কামনার তপ্ত-তাপে,দগ্ধ জমিন ও আসমান।
ভাবতেই লজ্জা লাগে,আমি-ই সেই ধর্ষক নর জাতি,
দিনের বেলায় সাধু দরবেশ, ধর্ষক হই রাতারাতি।
ক্ষণে ক্ষণে মনে জমে উঠে ঘৃণা, নর-নরত্বের লাগি,
কলঙ্কের দাগ লাগিয়ে আমি, নারীকেই বলি দাগি।
কত হীন মন,অসভ্য জন,আমি নিকৃষ্ট রুচির প্রাণী,
কামের মোহে,কাম লালসায় করি কত নারী কুরবানি।