এমনি বরষার মতো কোন এক বরষায়
দেখে ছিলাম তোমায়,
মনে হয়েছিল তোমায়- তুমি যেন
মেঘের দেশের মেঘপরী নতুবা
মেঘের দেশের রাজ নন্দিনী!


বরষার মৃদু শীতল হাওয়ায়
উড়তে ছিল তোমার ঝলমলে মেঘবরণ চুলগুলো,
ঠিক যেন মেঘের পাল তোলা তরীর মতো;
উড়তেছিল মনের আপন খেয়ালে-
হয়ে এলোমেলো।


মুখটি ছিল তোমার হাসিতে ভেজা-
যেন বরষার জলে সিক্ত কদম-কেয়া;
হে মেঘপরী,
তোমার রূপের ঝলকে বরষার মেঘরাও
করে তোমার জন্য মিছিল,
বরষার দখিনা হাওয়া তোমার জন্য
মৃদু শীতলতায় বয়ে যায় যেন উন্মুক্ত করে দিল;
তোমার জন্য বরষার মেঘরাও করে মিছিল।


নব প্রেমের আহ্বানে হৃদয়ে যেন প্রেম জাগে,
হে মেঘপরী, শুধু তোমারই জন্যে;
যেমনি করে বরষার নদী বয়ে চলে
ভালবাসার টানে, পারাবার পানে;
সমস্ত বাঁধা অতিক্রম করে-
অবশেষে মোহনায় ভালবাসার ঘর বাঁধে।