অভাবের অন্ধকার
ন্যাড়াকে বেলতলায় ডাকে বারবার !
সুতলি বাঁধা যন্ত্রটা ঘুরলেই
জোনাকি জোনাকি- ফসফরাস জীবন ।
নইলে গাঁইতি শাবল নিয়ে
লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকো জবকার্ড তুলে
- একশো দিনের কাজ !
তাঁতের খোয়ারে মাকু মাকু মকরন্দেও
কোনো স্বাদ নেই এখন,
তাই ফুটো চাল দিয়ে বরষার ভালোবাসায়
নষ্ট হয় সাধের জোড়ন !
হাতে কলম নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে
বিষাক্ত ব্যাকটেরিয়াগুলো !
বাড়তে থাকে  ......


গণতান্ত্রিক ভালোবাসার পুবেলা হাওয়ায় ওড়ানো,
সফেদ শাড়ীর ভাঁজেই লুকানো, সমস্ত -
বর্ধিষ্ণু বেকারত্বের ফর্মুলা !
তাই সন্ধ্যার আবছা আলোয়
উন্নয়নের শিলান্যাসে লেখা হয়-
ন্যাড়ার আঁতুড়ঘর- বেলতলা, বেলতলাতেই !!