অসভ্য সমাজ, পঁচে গেছে মানুষের মন  
যৌবন উদ্দমতার নোংরা খেলার উন্মত্ত নৃত্য সর্বত্র  
অনাকাঙ্খিত ফলাফল, ক্ষত-বিক্ষত হয় রক্তপিন্ড তাই যত্রতত্র  
নিষ্পাপ ছোট্ট শিশু পড়ে থাকে ডাস্টবিনে, হয় কুকুরের খাদ্য।  


কোমলতা আচ্ছন্ন হয়ে কলঙ্কে, নারী হারাতে বসেছে আজ তার নারীত্ব  
ভুলে গেছে সন্তান নাড়ী ছেড়া ধন, বহু আকাঙ্খায় পাওয়া যায় তারে।
হাসছো! মাতৃত্বের স্বাদ পাবেনা কখনো, যে কামিনী শুনেছে  
বজ্রপাতের ন্যায় এই দুঃসংবাদ, চোখে চোখ রেখে চেয়ে দেখ তার মুখ পানে।


খনিকের উদ্দমতায় বয়ে আসা আধারে, তুমি নিভিয়ে দিলে যে জীবন প্রদীপ  
মনে রেখ তার পাপ ক্ষমাহীন, বয়ে বেড়াবে আড়ালে রয়েও বেঁচে আছ যত দিন।  
চোখ বুঝলেই দেখতে পাবে- নরকের কীটের অট্টহাসি, মানুষের তীব্র ঘৃণা  
কাঠগড়ায় দাড়ানো মাতৃত্ব; ক্ষত-বিক্ষত রক্তপিন্ডের বিমূর্ত প্রতিচ্ছবি-
                                   অভিশাপ দেয় তোমারে।