ফাল্গুনী, এই বিশ্ব চরাচরে-
রুগ্ন, খসখসে চামড়ার মানুষ আমি;
আমার কাছে আসবে না কভু তুমি-
জানি আমি-জানি!


তৃষ্ণা যে লেগেছে হৃদয়ে সেটা কি জানো?
প্রেমের ফিরতি এই হৃদয়ে শুধুই আঘাত হানো!


ফাল্গুনী, প্রেম-বিরহের এই অদলবদল-
কবে কোথায় থেমেছে; প্রেমের শুরুতে?
অপ্রেম থেকে অনেকটা দূরে প্রেমের দ্বার,
তুমি সেটা জানো; তবুও তুমি বলবে না-
জানি আমি-জানি!


অপ্রেম বইতে হচ্ছে এই প্রেমের পৃথিবীতে,
চলো না আমরা প্রেমকে আলিঙ্গন করি-
হাত রেখে হাতে!
চলো না ছুঁয়ে দিই-
বিশাল পর্বত ময় সুখের চূড়াকে, ছুঁয়ে দিই-
তুমি-আমি মিলে একাকার হয়ে নীলাভ মেঘ!


ফাল্গুনী, তুমি যে আমায় কিছুই বলবে না-
আমাকে বুঝবে না, খুঁজবে না, জানবে না;
সে সবই আমি জানি।


হয়তো এভাবে একদিন, নয়তো-দিনের শেষে,
চিরদিনের জন্য তোমার হয়ে যাবো,
মৃত্যু কে ভালোবেসে।