বসন্তের এই  মধুর সৃত্মি, কবির প্রাণে প্রাণে।
মন মাতানো সৌরবেতে লাগায় ছুয়া  মনে।
মুকুল ভরা আম্র বনে মৌমাছিদের ভির।
ফসল ভরা সোনালী মাঠ ধান সবুজের নীড়।
শিমুল পলাশ কৃণ্ষচুড়ায় রং এর বাহার লাগে।
তারই সাথে আজ টগর যুথি জুঁই চামেলী ফুটে।
পাখির ডাকে বন বনানী হাড়ায় প্রানের  বল।
নীল আকাশে ভোর বেলাতে হাড়ায় প্রাণের জল।
অবুজ মনে সুখের হাওয়া করছে কতক খেলা।
আকাশ ভরা জোছনা রাতে চাঁদ তারাদের মেলা।
সজনে ফুলের বাহার যেন, পুতির  মালা গেথে।
ভূবন তলে করছে মিলন কোমল দেহ পেতে।
হয়তো কুকিল ডাকছে গাছে বসন্ত দ্রুত বলে।
বসন্ত তার রুপ নিল হায় গানের  সুরে  বলে।
শীতল হাওয়া বইছে গাছে,নীরব নীরব মনে,
ফুল কলিদের প্রাণ মিতালী কেউবা কারও সনে।
বইচি কূল আর হরেক ফলের বিদায় নিবার পালা।
বিদায় নিবে সেই তোমিও করবে বদল  পালা।
ফুলের মেলা ফুল বাগানে গুন গুন সুরে গান।
তাদের সুরে মুখরিত  সব   বসন্ত   প্রাঙ্গন।
কত যে স্বপ্নে আকাশ সাজে, লাল নীল আসমানী,
দ্বারে দ্বারে ঘুরে স্বপ্নীল হাওয়া দিয়ে যায় হাতছানি।
জানায় বিদায় বসন্তেরে ঢালি ভরে ফুলে ফলে।
এসো যেন  তোমি বারবার ফিরে,বাংলা মায়ের নীড়ে।