ভোরের স্নিগ্ধতা মাখা কোমলাঙ্গ আর
মসৃণতায় ভরপুর ফুটন্ত কচি দেহ খানা,
যেন উদীয়মান অাদিত্য, সোনালী আলোয়
মুখরিত ভূবলয়,স্বজনের তরে মায়ার আটখানা।

ক্রমান্বয়ে আদিত্যের বাড়ছে তাপন
বাড়ছে ক্রমশ তারুণ্যসুলভ উজ্জ্বলতা।
সে ঝলকানিকে উদ্ভাসিত চারিপাশ,
হাসছে প্রকৃতি দেখে সজীবতা।


হাজারো স্বপ্নজালের জন্ম দেয় সেই প্রকৃতির চোখে, আহ্ কেবলি তাহা ত্যাগ আর বিসর্জনে,
কভু সে আদিত্য সুখের খরারূপে আবার কখনো পুড়িয়ে ছাই করে পরোক্ষণেই উড়ে আপন গগনে।


আমি বিস্মিত হই..! আদিত্য তোমার বৈকালিক নান্দনিকতা আর গাম্ভীর্যতা দেখে,
স্নিগ্ধতা-প্রখরতা ফেলে ডুবুডুবু তুমি যবে দিগন্তের নাগালে,স্বজন-প্রকৃতির মুখে দাও কালো ছাই মেখে।।
__________
রচনাকালঃ ২৫/০৫/১৭ ইং, স্বত্বসংরক্ষিত।