তোমাকে উপভোগ করি
আমার অন্তর আত্বা দিয়ে,
হাস্যজ্জল বদন স্মরণে আনি ভাবনায় ।
সু কন্ঠ স্মরণ কর্ণ আত্নায়,


ভাবনার চেয়ে বাস্তব একটু বেশী,
অধর ঘর্ষনে ঠোটেঁর নিষিক্ত অম্বর,
জ্বালাময়ী আমার অধরের শীতলতা ।
চার আখিঁর মিলনে
যদি বলো---
কি দেখছো !
বলবো --
স্বরলীপিকে হার মানানো,
প্রিয়তার প্রিয়ভাসিনীর সংগীত ।


যখন হাসবে---
আমি তাকিয়ে দেখি,মুক্তো রাশি রাশি ।
ললাটে ললাট,পদ যুগলের ঘর্ষন,
জুড়ায় হিমান্ক আবীর’
নিদ্রা বটিকা হয় ধন্য ।
সু বাতাসে ঘরময় পরিপূর্ণ ।