ভোট ছিনতাইয়ের জন্য মধ্যরাতটাই ভালো
সরপুঁটি আর চুনোপুঁটিরা বেবাক ঘুমিয়ে থাক
পোলিং অফিসারের মাথায় কাঁঠাল ভাঙ্গো
বাঁধা দিবে কোন্ শালা ?
বড্ড বেঈমান পিঁপড়ার মতো সারিবদ্ধ জনতা
দিনের আলো পেলেই জুটে আসে পঙ্গপালের মতো
খালি সিল মারতে চাই, তখন
রক্ষা করা যায়না মুঠোভর্তি বিজয় ।


ছবেদ আলী ভেবে অবাক হয়
কোথায় ছিল এরা জাতীয় নির্বাচনে ?
দেওড়ীর হাঁটের ধুমড়ী সোনাভানকে পর্যন্ত আনতে পারেনি সেদিন
খাঁ খাঁ ভোট কেন্দ্রে কিছু কালা-কুত্তার আনা-গোনা ।
বুক উঁচিয়ে চলা স্বাধীনতার শক্তি
কে বলবে ভোটারবিহীন নির্লজ্জ বিজয়ের সেনানী !
তাবৎ ইল্লতে ভরে যাওয়া খানা-খন্দ
রাত পোহালেই শোনা যায় মোরগের ডাক
আম-জনতা জানেনা কে দিল এ ডাকের অধিকার ?
জাবর কাটা মুখ ভেংচি দিয়ে উঠে বার বার,
পাঁচ বছর নয়, পাঁচশো বছর চালাবো এ পৈত্রিক নিবাস ।
ধেড়ে ইঁদুর গণতন্ত্র কাটে ধারালো দাঁতে
আর মধ্যরাতে ছোট ইঁদুর যায় ভোট কাটতে,
ওরা ভোট কাটে নিজের মত করে, ওদের পৈত্রিক নিবাসে ।