ভারতমাতার কষ্ট কত
জানে সকল ভারতবাসী
পায়ের বেড়ি ভাঙলে পরে
মায়ের মুখে ফুটবে হাসি।

দেশকে স্বাধীন করার জন্য
যুবশক্তি এগিয়ে এল
সুভাষ বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজ
কলেবরে বৃদ্ধি পেল।

রক্ত দিলে আসবে দেশের
আকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা
দৃপ্তকণ্ঠে জানিয়ে দিল
সেনানীদের এই বারতা।

শহিদে-রক্তে সিক্ত হলো
রত্নগর্ভা দেশের মাটি
পরিশেষে উঠলো হেসে
স্বাধীন দেশের পতাকাটি।