বৈশাখ মাসের সপ্তম দিনে পুজা গড়িয়া,
সবাকার মধ্যে একচেটিয়া মিলনে হয় মরিয়া।
পুজা দেখতে ভিষণ ভালো,
পুজাটি হয় দিনের আলো।
পুজার আগে থেকেই চলে হৈহৈ রব,
উপজাতি সবাকার মধ্যে চলে ঘন সৌরভ।
বাঁশ দ্বারা তৈরী সিংহাসন,মন্দির,বেরিগেড চতুঃ,
বাবা গড়িয়ার মূর্তি তৈরী করেন বাঁশ,কাপড়,সুতু।
পুজোর দিনে ঢাকঢোলক বাজনা সঙ্গে  নাচ,গান,মেলা,
আরো চলে বাঁশের লাঠির খেলা।
পশু বলি দিয়ে পূর্ণ করেন মনস্কামনা,
ইহাই জনজাতির মনের কল্পনা।
পুজার প্রসাদে চালের গুড়া মন্ডা মিঠাই,
পূজার পুরোহিতকে বলে চন্তাই।
উলুধ্বনি,ধুপ দীপ সঙ্গে চন্দন,
পুজা শেষে সবাকারে প্রসাদ বন্টন।