কুকুর ডাকছে নামজাদা গলির মুখে,  
রাত নেমেছে জোনাকির আলোয়;
কেউ হয়তো বড় এলোমেলো,ব্যাতিক্রমি-
একটুখানি অন্যরকম হতে চেয়ে;
হাঁটছে একা শহরের রাজপথে;    
ছিটকিনি খোলার আওয়াজ গেছে শোনা;
কোন এক-এককামরা আলো আঁধারি ঘরে!
তারপর থেমেছে কুকুরের ডাক;
সকালে চায়ের দোকানে স্বঘোষিত বিদূষকগণ-
কে নাকি একদম শেষ হয়ে গেছে;
বড্ড অসামাজিক চরিত্রহীন বলে জুড়েছে তর্ক।
ওরা শুধু স্বঘোষিত বিদূষকগণ নয়;
হয়তো ঠিকা নিয়েছে সকলের;
হয়তো রাতের রাজপথে হাঁটা;
বিষণ্ণ জীবনের হিসেব না মেলা সেই লোকটারও;
সে যাই হোক;
সেই লোকটি বোধহয় গেছে বেঁচে—
রাত্রির কালো আদর মেখে;  
হয়তো মিলিয়ে নিতে পারবে তার হিসেব;
কিংবা পেরেছে হয়তো তারপর।
আর রাতের পথে ডাকে না কুকুর তাকে দেখে;
সে এখন খুব চেনা এ পথে;
তবু তুফান ওড়ে চায়ের কাপে!
গবেষণার বাষ্প ওড়ে চরিত্রের সংজ্ঞার খোঁজে।