রাগটা যখন ঊর্ধ্বে উঠে, রক্তে বাড়ে চাপ
যায় যে ভুলে ঠিক না বেঠিক পুণ্য নাকি পাপ।
রাগটা যদি সময় মতো না হয় নিয়ন্ত্রণ
ঘটতে পারে ক্ষুদ্র রাগেই বিরাট অঘটন।
অভিমানেও মনের ভেতর জমে অনেক রাগ
নিয়ন্ত্রণে তাই তো সদা থাকতে হবে সজাগ।


দাঁড়ানোতে যে রাগ আসে কমে সে রাগ বসে
তাতেও যদি না কমে তা শু’লে যায় সে ধ্বসে।
মনের ভেতর দ্বিগুন হয়ে যখন আগুন জ্বলে
অনেকটা তার হয় নিবারণ চোখে মুখের জলে।
আগুন যখন আরো জ্বলে করলে পূর্ণ স্নান
স্রোতস্বিনীর মতোই শীতল হবে ক্ষুব্ধ প্রাণ।


তাতেও আগুন না হয় যদি পূর্ণ নিবারণ
মাটির বুকে বুকটি রেখে কান পেতে তুই শোন
হাজার যুগের ব্যথা নিয়ে তবুও কেমন চুপ
রাগ অভিমান চূর্ণ করে দে সে মাটির রূপ।