চৈত্রের রুদ্রতাপ, ঘামঝরা প্রহর
ক্লান্তিকর দীর্ঘ যাত্রায় বাধ্য যাত্রী ।
বিরক্তিকর বৈশাখের ক্ষ্যাপাটে দীর্ঘশ্বাস-
বিদীর্ণ পাঁজর।
দূর ভঙ্গুর কোন বৃক্ষতলে,
নীঁড়  থরথর ঝড়ে,
প্রদীপ নিভিছে সাঁঝে।
জড়সড় প্রিয়া আঁধারে একা,
গোলাপ কণ্টক ছিড়িছে কেশ;
তবুও আশায় পথ চাওয়া।
যদি আমি আসি সেথা।
অতি নিষ্ঠুর কালবৈশাখি
বুঝিল না তনুমন যবে-
মেঘ-বালিকার অশ্রু একাকার।
দানবীয় ঝড় থামেনা তবু।
পাল্লা দিয়ে আজ-
হিমালয় পাঠিয়েছে বারি।
থামি থামি করি , বৃষ্টি বজ্জাত ভারি।
চোখ ঢুলুঢুলু, কখন আসিল নিদ।
ঘুম ভাঁঙে, চারিদিকে রক্তিম সকাল।