বহুল প্রচলিত "ঈদ" যার আরবি নাম "ঈদ-আল-ফিতর" -এর অর্থ হল "উপবাস ভঙ্গের পরব" অর্থাত এই পরবে পরে রামাদান মাসের টানা ২৯ বা ৩০ দিনের উপবাস("সাওয়াম") পর্ব শেষ হয়।"সাওয়াল" মাসের সূচনায় পালিত হয় খুশির এই পরব।পবিত্র রামাদানের অন্তিম লগ্নে এসে খুশীর আবহে ভাসে সারা মুসলীম সমাজ, এ এক এক্যের বিরলতম নিদর্শন। একই পংতিতে উপনিত হয়ে নির্দিষ্ট "সালাতের" মাধ্যমে সৃষ্টিক্র্তাকে স্মরন করে শুরু হয় এই পরবের সূচনা। সমাজে পিছিয়ে পরা বন্ধুদের জন্য নির্দেশ আছে "জাকাতের" কারনটা খুবই অর্থবহ , এইদিনটিতে যেন কোন মানুষ ক্ষুদার্ত না থাকে, এখানে জীবনানন্দের সেই দুটি বিখ্যাত প্ংতিটি মনে করিয়ে দেয়, "ক্ষুদার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময়, পূর্নীমার চাদ যেন আধখানা রুটি"।একদিনের জন্যই সই সবার যেন জোটে অন্ন তাই বোধহয় খুশীর ঈদ আরো খুশীর হয়ে ওঠে।


সকল কবিবন্ধুকে অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা।